photo

রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মুক্তাগাছার রাজঘাট এলাকার বাসিন্দা, সোহেল বাবু

খরগোশ পালনে খরচ কম, অধিক প্রজনন এবং ভালো দাম পাওয়ার কারনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় এটি হয়ে উঠেছে জনপ্রিয়। আর একারণে খরগোশ পালনে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন স্থানীয় শিক্ষিত বেকার যুবকরা । মুক্তাগাছার রাজঘাট এলাকার বাসিন্দা, সোহেল বাবু। দুবছর আগে বিএপাস করার পর চাকুরীর পিছনে না ঘুরে নিজ বাড়িতে তিনি গড়ে তুলেছেন খরগোশের খামার। প্রথমে শখের বশে মাত্র দুটি খোরগোস নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন তার খামারে খরগোশের সংখ্যা শতাধিক। সোহেল বাবুর খামারের সাফল্যে স্থানীয় শিক্ষিত যুবকরাও খোরগোশ পালনে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। মুক্তাগাছায় এরকম অনেক খামার গড়ে ওঠায় স্থানীয়ভাবে খরগোসের বাজার তৈরি হয়েছে। প্রাণী বিজ্ঞানীরা বলছেন, খরগোশ দ্রুত বর্ধণশীল ও এর মাংসে কোলষ্টোরেলের পরিমান খুবই কম। তাই খরগোশের মাংসকে খাদ্যাভাসে পরিণত করা সম্ভব। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে খরগোশ পালন, বেকার সমস্যার সমাধান ও দেশের মাংসের চাহিদা পূরনে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

1 টি মন্তব্য: