মুক্তাগাছা: নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মুক্তাগাছায় মহান বিজয় দিবস উদজাপিত হয়েছে। রাত ১২টা ১ মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনি ও রক্তিম স্বাধীনতা ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসের শুভ সূচনা হয়।
সকালে উপজেলা পরিষদ ও পৌর সভার আয়োজনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মুক্তিযোদ্ধা বধ্যভূমিতে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
আরকে হাই স্কুল মাঠে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, বিভিন্ন সংগঠন সদস্যদের অংশগ্রহণে সম্মিলিত কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শিত হয়। দুপুরে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শহীদ হযরত আলী অডিটরিয়ামে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
এ উপলক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন সাবেক গণপরিষদ সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক খোন্দকার আবদুল মালেক শহিদুল্লাহ, উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট বদর উদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুন নাহার দিলু, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বিদায়ী কমান্ডার অ্যাডভোকেট ইদ্রিস আলী আকন্দ, সাবেক কমান্ডার জিন্নত আলী জিন্নাহ।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সিনেমা হলগুলোতে বিনামূল্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। জাতির শান্তি, অগ্রগতি কামনা করে ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করা হয়। বিকালে উপজেলা পরিষদ ও পৌরসভার উদ্যোগে পৃথক আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পৌরসভা চত্বরের আলোচনা সভায় ১ম প্যানেল মেয়র মো. সোহরাব আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন পৌর সাধারণ পাঠাগার সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম, প্যানেল মেয়র রীনা পাল, শিক্ষাবিদ মুখলেসুর রহমান, পৌরসভার সচিব মো. ইউনুস আলী, নারী নেত্রী রুমি দাস ও মলিনা রানী দত্ত। আলোচনা সভা , সংগীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বিকালে ও রাতে।
সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৩
মুক্তাগাছাসহ ময়মনসিংহ জেলার সর্বত্র বিজয় দিবস উদযাপিত
মুক্তাগাছা: নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মুক্তাগাছায় মহান বিজয় দিবস উদজাপিত হয়েছে। রাত ১২টা ১ মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনি ও রক্তিম স্বাধীনতা ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসের শুভ সূচনা হয়।
সকালে উপজেলা পরিষদ ও পৌর সভার আয়োজনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মুক্তিযোদ্ধা বধ্যভূমিতে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
আরকে হাই স্কুল মাঠে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, বিভিন্ন সংগঠন সদস্যদের অংশগ্রহণে সম্মিলিত কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শিত হয়। দুপুরে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শহীদ হযরত আলী অডিটরিয়ামে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
এ উপলক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন সাবেক গণপরিষদ সদস্য মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক খোন্দকার আবদুল মালেক শহিদুল্লাহ, উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট বদর উদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুন নাহার দিলু, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বিদায়ী কমান্ডার অ্যাডভোকেট ইদ্রিস আলী আকন্দ, সাবেক কমান্ডার জিন্নত আলী জিন্নাহ।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সিনেমা হলগুলোতে বিনামূল্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। জাতির শান্তি, অগ্রগতি কামনা করে ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করা হয়। বিকালে উপজেলা পরিষদ ও পৌরসভার উদ্যোগে পৃথক আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পৌরসভা চত্বরের আলোচনা সভায় ১ম প্যানেল মেয়র মো. সোহরাব আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন পৌর সাধারণ পাঠাগার সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম, প্যানেল মেয়র রীনা পাল, শিক্ষাবিদ মুখলেসুর রহমান, পৌরসভার সচিব মো. ইউনুস আলী, নারী নেত্রী রুমি দাস ও মলিনা রানী দত্ত। আলোচনা সভা , সংগীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বিকালে ও রাতে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন