
স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তাগাছায় বনজ সম্পদ বৃদ্ধিতে সরকারী , ব্যক্তি ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে সৃজিত সামাজিক বনায়ন ভূমিকা রাখছে । সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে মুক্তাগাছা ও তৎসংলগ্ন এলাকার মানুষের জ্বালানী সরবরাহ , কর্মসংস্থান , অর্থ উপার্জনের সুযোগ সৃষ্টি, ভূমির উর্বরতা ও উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি , প্রকৃতিক পরিবেশের উন্নয়ন সাধন , কৃষি উৎপাদন, নির্মাণ কাঠ , স্থানীয় শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহ ও কুটির শিল্পে কাঁচামালে যোগান দিচ্ছে । মুক্তাগাছার প্রতিটি গ্রাম ঘুরে দেখা যায় , সড়কের পাশে বাড়ির আঙ্গিনায় , ফসলি জমির আইলে , পুকুর পাড়ে গাছ আর গাছ । রোপন করা হয়েছে আম, জাম, কাঁঠাল, সুপারি, জিগা, পিতরাজ, নারিকেল, পেয়ারা, আমলকি, সফেদা, অর্জুন, নিম প্রভৃতি গাছ । বনজ গাছেল মধ্যে রয়েছে সেগুন মেহগিনি, আকাশমনি, রেইনট্রি, মিনজিরি, ইপিল ইপিল, বকাইন, শিশু, ইউক্যালিপটাস, বাবলা গামারী উল্লেখযোগ্য । ব্যক্তি বনায়নের মালিক, ইছব আলী, বোরহান, গোপাল , তীনেন্ত্র জানান, ১০ / ১৫ বছর আগে রোপিত চারা গাছ এখন দাম বেড়ে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় উঠেছে । যত দিন যাবে তত দাম বাড়বে । ময়মনসিংহ বিন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা ( ডিএফও) মঈন উদ্দিন জানান, সরকারীভাবে সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে সরকারের কোটি কোটি টাকা আয় হয়েছে এবং হচ্ছে । পাশাপাশি অংশীদারগণও লাভবান হচ্ছেন ।
ছবি: মুক্তাগাছা(ময়মনসিংহ) : দাওগাঁওয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে বনায়ন(২) , ময়মনসিংহ বন বিভাগের এসিএফ , জেলঅর বিশষ্ট সাংবাদিকবৃন্দের উদ্যোগে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের গেইটে সড়ক সামাজিক বনায়নের গাছ রোপন করা হয়(১)

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন