দারিদ্র্য আর ক্ষুধা এখন নূরজাহানের পিছু ধাওয়া করে না। স্বনির্ভরতা আর সচ্ছলতার আনন্দের দ্যুতি এখন তার চেহারায় লুকোচুরি খেলে।
কেয়ার বাংলাদেশের সহযোগিতায় ইউএসএআইডির অর্থায়নে পপি সৌহার্দ্য ওও কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে মুক্তাগাছার বাঁশাটি, দাওগাঁও ও বড়গ্রাম ইউনিয়নের ২৭টি গ্রামের ১৩ হাজার ৯৮০টি পরিবার নিয়ে এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। মুক্তাগাছা উপজেলার দাওগাঁও ইউনিয়নের কোকাডাঙ্গা গ্রামের সচ্ছল মহিলাদেরই একজন নূরজাহান বেগম। নূরজাহান বলেন, ছাগল পালন করে তার সংসার চালানোর পাশাপাশি তিন ছেলে দুই মেয়ের লেখাপড়ার খরচও চালিয়ে যাচ্ছে সুন্দরভাবে। বেসরকারি সংস্থা পপি সৌহার্দ্য ওও সংস্থাটিই তাদের স্বাবলম্বী হওয়ার কৌশল শিখিয়েছে। নূরজাহান জানান, এখন আমার গড় মাসিক আয় ৫/৬ হাজার টাকা।
photo
বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
মুক্তাগাছার বাঁশাটি, দাওগাঁও ও বড়গ্রাম ইউনিয়নে ছাগল পালন
দারিদ্র্য আর ক্ষুধা এখন নূরজাহানের পিছু ধাওয়া করে না। স্বনির্ভরতা আর সচ্ছলতার আনন্দের দ্যুতি এখন তার চেহারায় লুকোচুরি খেলে।
কেয়ার বাংলাদেশের সহযোগিতায় ইউএসএআইডির অর্থায়নে পপি সৌহার্দ্য ওও কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে মুক্তাগাছার বাঁশাটি, দাওগাঁও ও বড়গ্রাম ইউনিয়নের ২৭টি গ্রামের ১৩ হাজার ৯৮০টি পরিবার নিয়ে এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। মুক্তাগাছা উপজেলার দাওগাঁও ইউনিয়নের কোকাডাঙ্গা গ্রামের সচ্ছল মহিলাদেরই একজন নূরজাহান বেগম। নূরজাহান বলেন, ছাগল পালন করে তার সংসার চালানোর পাশাপাশি তিন ছেলে দুই মেয়ের লেখাপড়ার খরচও চালিয়ে যাচ্ছে সুন্দরভাবে। বেসরকারি সংস্থা পপি সৌহার্দ্য ওও সংস্থাটিই তাদের স্বাবলম্বী হওয়ার কৌশল শিখিয়েছে। নূরজাহান জানান, এখন আমার গড় মাসিক আয় ৫/৬ হাজার টাকা।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন