photo

শনিবার, ৮ মার্চ, ২০১৪

মুক্তাগাছায় গাছের চারা বিক্রির জমজমাট ব্যবসা


স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তাগাছা শহর এমনকি গ্রামাঞ্চলেও এখন বৃক্ষ চারা বিক্রির ধুম পড়েছে । নার্সারী থেকে চারা ক্রয়ের মাধ্যমে বাই সাইকেল ও ভ্যানে করে বিক্রির মাধ্যমে সংশ্লিষ্টরা স্বচ্ছল জীবন যাপন করছেন । জানা যায় , মুক্তাগাছা শহর ও গ্রামাঞ্চলে গড়ে উঠেছে প্রায় ২ শতাধিক নার্সারী । কলমের মাধ্যমে নার্সারীগুলিতে উৎপাদন করা হয় চারা গাছ । বিভিন্ন সবজি , ফলজ , বনজ ও ফুলের চারা স্থানীয় চাহিদা পূরণেল পর দেশের নানা প্রান্তে বিক্রি হয়ে থাকে । সিলেট , চট্রগ্রাম , ঢাকা ও উত্তরবঙ্গ থেকে পাইকাররা এসে প্রতিদিনই মুক্তাগাছার নার্সারী থেকে ছোট বড় যানবাহন যোগে চারা কিনে নিয়ে যান । এখানকার চারা গাছ উৎকৃষ্ট মাণের হওয়ায় সারাদেশে রয়েছে ব্যাপক চাহিদা । নার্সারীগুলি এখন চারা গাছে ঠাসা । স্থানীয় বাজারে চারা গাছের চাহিদাও ব্যাপক । বিশেষ করে বারোমাসি আমের চারা বিক্রির ধুম পড়েছে । ৬ থেকে ৮ মাস বয়সী গাছে মুকুল এসেছে । মুকুল ধরা আম গাছ ১শ’ টাকায় ক্রয় করে ২শ’ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হচ্ছে । নার্সারী চারা বিক্রেতা সত্রাশিয়ার সোহেল , মুজাটির নজরুল জানান , আম , জাম, পেপে , কুমড় , মরিচ , গোলাপ , বেদেনা , পাতাবাহার , হরিতকি , মেহগিনি প্রভৃতি গাছের চাহিদা বেশী । সারাদিন চারা বিক্রি করে খরচ বাদে ৫শ” থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় হয় । সত্রাশিয়ার ফুল মিয়া নার্সারীরর মালিক গিয়াস উদ্দিন জানান , ১০ কাঠা জমিতে ২০ হাজারেরও অধিক আমের চারা উৎপাদন করা হয়েছে । সিলেট থেকে আসা পাইকার তারা মিয়া জানান , এখানকার চারার দামও তুলনামূলক কম । ছবি ক্যাপশণ , মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) মুক্তাগাছায় ভ্যানে করে বিক্রি হচ্ছে মুকুল ধরা আমের চারা (১) বিভিন্ন শাক সবজি বনজ ফলজ চারা বিক্রি করা হচ্ছে (২)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন