photo

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৩

MUKTAGACHA UPAZILA NN HIGH SCHOOL


মুক্তাগাছায় বেকারিতে অভিযান চালিয়ে জরিমানা | outside-dhaka ... www.natunbarta.com/.../মুক্তাগাছায়+বেকারিতে+অভিযান...‎


মুক্তাগাছায় বেকারিতে অভিযান চালিয়ে জরিমানা | outside-dhaka ... www.natunbarta.com/.../মুক্তাগাছায়+বেকারিতে+অভিযান...‎ 1 দিন আগে - মুক্তাগাছা: মুক্তাগাছা উপজেলায় রোববার দুপুরে ভ্রাম্যমান আদালত বেকারীতে অভিযান চালিয়ে ভেজাল তেল ও অপরিছন্ন পরিবেশের জন্য ১৫ হাজার টাকা জরিমানা. মুক্তাগাছায় ১৮ দলের বিক্ষোভ, আটক ৬ | outside-dhaka | natunbarta ... www.natunbarta.com/outside.../559f6b65bdbbf444a8ae034a50d9dd67‎ ২৪ নভেম্বর, ২০১৩ - মুক্তাগাছা: মুক্তাগাছায় ১৮ দলের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ হয়েছে। ১৮ দল বিক্ষোভ মিছিল বের করলে এ ঘটনা ঘটে। মুক্তাগাছায় দিদার হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার | outside-dhaka ... www.natunbarta.com/.../মুক্তাগাছায়+দিদার+হত্যা+মামলা...‎ ২১ নভেম্বর, ২০১৩ - মুক্তাগাছা: মুক্তাগাছায় স্কুলছাত্র দিদারুল ইসলাম ওরফে দিদার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আবু সাদকে (১৬) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার গাড়াইকুটি গ্রাম. মুক্তাগাছায় জাতীয় বিদ্যুৎ সপ্তাহ পালিত - www.risingbd.com www.risingbd.com/detailsnews.php?nssl...nttl...‎ ১৭ নভেম্বর, ২০১৩ - জেলা প্রতিবেদক মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ), ১৭ নভেম্বর: ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১, মুক্তাগাছার উদ্যোগে সমিতির সদর দপ্তর থেকে শনিবার সকাল ১০ টায় জাতীয় বিদ্যুৎ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে। পরে সমিতির জেনারেল ম্যানেজার আব্দুর রশিদ ... মুক্তাগাছায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র স্কুল ছাত্র খুন - NagorSomoy bdnewsns.com/মুক্তাগাছায়-ফুটবল-খেলাকে/‎ নিউজ টিম বিডি নিউজ এনএস ডটকম আগস্ট,২৭,মঙ্গলবার,২০১৩,. মুক্তাগাছা:মুক্তাগাছা শহরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে বন্ধুদের লাঠির আঘাতে দিদারুল ইসলাম ওরফে দিদার (১৫) নামের এক স্কুল ছাত্র খুন হয়েছে। রোববার বেলা ১ টায় শহরের এপিবিএন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী মধ্যহিস্যা এলাকায় লাঠির আঘাতের ঘটনাটি ঘটেছে। শহরের লক্ষ্মীখোলা ... Times24.netময়মনসিংহ শহর ও মুক্তাগাছায় ১৮ দলের ২৮৭ নেতাকর্মীর নামে ... www.times24.net/2013/11/ময়মনসিংহ-শহর-ও-মুক্তাগাছ/‎ কবীর উদ্দিন সরকার হারুন, ময়মনসিংহ অফিসঃ ময়মনসিংহ শহরে গতরাতে গাড়ি পোড়ানো ও মুক্তাগাছায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ দলের ২৮৭ নেতাকমীর নামে মামলা দায়ের । পুলিশ এই মামলায় ৬জনকে গ্রেফতার করেছে। ময়মনসিংহ শহরে গতরাতে হরতাল সমর্থনকারীরা গোলকী বাড়ি,কলেজ রোড ও চামড়া গোদাম এলাকায় প্রাইভেটকার,মাইক্রোবাস ও ট্রাক ... মুক্তাগাছায় জজের ওপর সন্ত্রাসী হামলায় ৫ বখাটে গ্রেফতার প্রতিবাদে ... muktagachaprotidin.wordpress.com/.../মুক্তাগাছায়-জজের-ওপর-...‎ ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৩ - মুক্তাগাছা প্রতিনিধি :মুক্তাগাছা শহরের মুজাটী এলাকায় চট্টগ্রাম আদালতের সহকারী জজ কামাল হোসেনের ওপর সন্ত্রাসীর হামলার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। গত ঈদুল ফিতরের ছুটিতে চট্টগ্রাম আদালতের সহকারী জজ কামাল হোসেন শহরের মুজাটী এলাকার নিজ বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে তিনি ... মুক্তাগাছায় কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি ... muktagachaprotidin.wordpress.com/.../মুক্তাগাছায়-কমিউনিটি...‎ ২০ ডিসেম্বর, ২০১৩ - স্টাফ রিপোর্টার : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার কুমারগাতা ইউনিয়নের শ্যামপুর জগন্নাবাড়ী কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে না জানিয়ে গোপনে দুর্নীতি অনিয়মের মাধ্যমে দুইজন শিক্ষিকাকে নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে । এব্যাপারে ভুক্তভোগী বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির ... মুক্তাগাছায় জেএসসিতে আরকে হাই স্কুল থেকে ৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ... livepress24.com/মুক্তাগাছায়-জেএসসিতে-আরক/‎ মুক্তাগাছায় জেএসসিতে আরকে হাই স্কুল থেকে ৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে. ডিসেম্বর ৩০, ২০১৩ - ঢাকা বিভাগ. kriki-student এম,ইউসুফ মুক্তাগাছা,ময়মনসিংহ: মুক্তাগাছার ঐতিহ্যবাহী রামকিশোর মডেল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার জেএসসি পরিক্ষায় ৬৩জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। তার মধ্যে ৪০জন গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে। ভাল ফলাফল করায় বিদ্যালয়ের ... মুক্তাগাছায় ৪মাস পর চুরি যাওয়া শিবলিঙ্গ উদ্ধার - Live Press24 livepress24.com/মুক্তাগাছায়-৪মাস-পর-চুরি/‎ মুক্তাগাছায় ৪মাস পর চুরি যাওয়া শিবলিঙ্গ উদ্ধার. ডিসেম্বর ২২, ২০১৩ - ঢাকা বিভাগ. মুক্তাগাছা প্রতিনিধি: অবশেষে ৩ মাস ১৯ দিন পর বহুল আলোচিত লক্ষ্মীখোলা শিব মন্দির হতে চুরি যাওয়া শিবলিঙ্গ পুলিশ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। রোববার তা উদ্ধার হওয়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে আনন্দাশ্রূ নেমে আসে । আলোচিত চুরি যাওয়া শিবলিঙ্গটি ... মুক্তাগাছায়-এর চিত্র - চিত্রগুলি রিপোর্ট করুন

দৈনিক ইত্তেফাকের সাব-এডিটর আবু বকর সিদ্দিকের ছোট ভাই সায়েমুর রহমান আর নেই

স্টাফ রিপোর্টার : দৈনিক ইত্তেফাকের সাব-এডিটর আবু বকর সিদ্দিকের ছোট ভাই ইটভাটা মালিক ও তরুণ ব্যবসায়ী সায়েমুর রহমান (৩০) গতকাল কুষ্টিয়া শহরের এক হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহে ... রাজেউন)। তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে ও ১ মেয়ে রেখে গেছেন। লিভার সিরোসিস রোগে আক্রান্ত হয়ে সম্প্রতি তিনি ভারতে চিকিত্সা গ্রহণ শেষে দেশে ফেরার পর পুনরায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। জানাজা শেষে সদর উপজেলার হরিনারায়ণপুর ইউনিয়নের কৃত্তিনগর গ্রামের কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৩

মুক্তাগাছায় জেএসসি ২৯১ জেডিসি পরীক্ষায় ৩৫ জন শিক্ষার্থী জিপিয়ে-৫


স্টাফ রিপোর্টার :মুক্তাগাছায় জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় ৩১৬ জন শিক্ষার্থী জিপিয়ে-৫ পেয়েছে। জেএসসি পরীক্ষায় ২৯১ জন আর জেডিসি পরীক্ষায় ৩৫ জন শিক্ষার্থী জিপিয়ে-৫ পায়। নবারুন বিদ্যানিকেতন থেকে ৬৩ জন, আরকে মডেল স্কুল থেকে ৬৩ জন, এনএন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩ জন, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১ জনসহ ২৯১ জন শিক্ষার্থী এ বছর জেএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। এছাড়া আব্বাছিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে ১৪ জন, শুকপাটুলি দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৩ জনসহ জেডিসি পরীক্ষায় ৩৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

খাদ্যগুদামে দুর্নীতি

পহেলা জানুয়ারি থেকে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক ধান, চাল, গম, সার ও চিনি বাজারজাতকরণ স্টাফ রিপোর্টার ॥ আগামী পহেলা জানুয়ারি থেকে ধান, চাল, গম, সার ও চিনি বাজারজাত করতে বাধ্যতামূলকভাবে পাটের বস্তা ব্যবহার করতে হবে। সরকারী ও বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানকেই এসব পণ্য সরবরাহে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক। পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি এই নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সূত্র জানায়, সরকারীভাবে ধান, চাল ও গম বাজারজাত করার ক্ষেত্রে খাদ্য অধিদফতর এখন শুধুই পাটের বস্তা ব্যবহার করে। কিন্তু আইন থাকার পরও বেসরকারী চালকল, চাতালমিল ও দোকানদাররা তা মানেন না। সে কারণেই ধান, গম ও চালের মোড়কীকরণে পাটের বস্তা ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করেছে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। সরকারের এ সিদ্ধান্তে খুশি দেশের বিভিন্ন স্থানের পাটকলের মালিকরা। প্লাস্টিকের ব্যাগে খাদ্যশস্য মোড়কজাতকরণ ও পরিবহন হওয়ায় পাটকল মালিকরা ক্রমাগত লোকসান দিয়ে আসছেন। তবে তাঁরা এখন মনে করছেন সরকারের এ সিদ্ধান্তে দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে ওঠা ছোট পাটকলগুলো আবার ঘুরে দাঁড়াবে। ২০১০ সালের ৩ অক্টোবর পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক আইন করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। চলতি বছর সেপ্টেম্বর এই আইনের সংশোধনী আনা হয়। সংশোধিত আইনে কোন ব্যক্তি এ আইনের বিধি দ্বারা নির্ধারিত পণ্য পাটজাত মোড়ক ব্যতীত বিক্রি বা বিতরণ করতে পারবেন না। এই আইন লঙ্ঘনে শাস্তি ও জরিমানার বিধানও রাখা হয়েছে। জানা গেছে, পাটকলগুলোতে এখন দুই ধরনের পাটের বস্তা তৈরি হচ্ছে। যে পাটের বস্তা রফতানি হয় তার উৎপাদন খরচ পড়ে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। আর দেশীয় চাহিদা মেটাতে তৈরি হওয়া পাটের বস্তার উৎপাদন ব্যয় পড়ে ৪২ থেকে ৪৫ টাকা। অন্যদিকে একই ওজন বহনে সক্ষম প্লাস্টিকের একটি ব্যাগ বাজারে কিনতে পাওয়া যায় মাত্র ১৫ টাকায়। সে কারণে ব্যবসায়ীদের কাছে প্লাস্টিকের বস্তা বেশ জনপ্রিয়। ফলে তাঁরা এতদিন পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক আইনেরও তোয়াক্কা করতেন না। তবে পাট মন্ত্রণালয় থেকে ইতোমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে আগামী পহেলা জানুয়ারি থেকে ধান, চাল ও গমে পাটের বস্তা ব্যবহার করতে হবে। বাংলাদেশ জুট মিলস কর্পোরেশন (বিজেএমসি) এবং বাংলাদেশ জুট মিলস এ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএমএ) হিসাব অনুযায়ী, দেশে এখন পাটের বস্তার উৎপাদন হয় বছরে ৫০ থেকে ৬০ কোটি। এর মধ্যে বিজেএমসির উৎপাদন বছরে ৩৮ কোটি বস্তা। বিজেএমসির হিসাবে খাদ্যশস্য, সার ও চিনি মোড়কীকরণ করতে বছরে ৫০ থেকে ৫৫ কোটি পাটের বস্তার প্রয়োজন হবে।কালাইয়ে ধান বিক্রি করে লোকসানে কৃষক চাতাল মালিকদের পোয়াবারো কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি প্রকাশ : ০৬ জুন, ২০১৩ জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার প্রান্তিক কৃষকদের ধান খাদ্যগুদামে নেয়া হয় না। ফলে তাদের উৎপাদিত ধান চাতাল মালিকদের কাছে বিক্রি করতে হয়। এতে কৃষকদের মোটা অংকের লোকসান গুনতে হয়। ধান বিক্রি করে কৃষকরা লোকসান গুনলেও তাদের কাছ থেকে কম দামে সেই ধান কিনে অল্প দিনেই মোটা অংকের মুনাফা লাভ করেন মিলাররা। চলতি বোরো মৌসুমে মিলাররা কৃষকদের কেনা ধান থেকে চাল তৈরি করে সরকারি গুদামে সরবরাহ করে অন্তত সাত কোটি টাকা মুনাফা লুটবেন। আর লোকসান গুনতে হবে প্রান্তিক কৃষকদের। বর্তমানে উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার থেকে চালকল মালিকরা মোটা জাতের বোরো ধান প্রতিমণ সর্বোচ্চ ৪৮০ থেকে ৫৪০ টাকা এবং সরু জাতের ধান সর্বোচ্চ ৪৫০-৫১০ টাকা দরে কেনাকাটা করেছেন উপজেলা খাদ্য বিভাগ, চালকল মালিক ও ভুক্তভোগী কৃষকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, কালাই উপজেলায় দুটি অটো হাস্কিং রাইসমিলসহ মোট ২০৭টি লাইসেন্সধারী চালকল রয়েছে। সরকারি খাদ্য গুদামের জন্য চলতি মাসে এসব চালকল মালিকরা ৭ হাজার ৭৪৯ মেট্রিক টন সরবরাহের দায়িত্ব পেয়েছেন। এর মধ্যেই চালকল মালিকরা খাদ্যবিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধও হয়েছেন। এবার সরকারিভাবে চালের দর নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে প্রতিকেজিতে ২৯ টাকা। ধানের দর নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে প্রতিকেজি ১৮ দশমিক ৫০ পয়সাা। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে কালাই উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার থেকে চালকল মালিকরা মোটা জাতের বোরো ধান প্রতিমণ সর্বোচ্চ ৪৮০ থেকে ৫৪০ টাকা এবং সরু জাতের ধান সর্বোচ্চ ৪৫০-৫১০ টাকা দরে কেনাকাটা করেছেন। বুধবারও উপজেলার বিভিন্ন বাজারে প্রতিমণ ধান সর্বোচ্চ ৫৪০ টাকা দরে কেনাবেচা হয়েছে। ওই দরে ধান কিনে চালকল মালিকরা লাভবান হলেও প্রান্তিক পর্যায়ের চাষীদের গুনতে হচ্ছে মোটা অংকের লোকসান। কৃষকদের অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে খাদ্যগুদামে সরাসরি ধান কেনা হয় না। দেখান হয় নানা অজুহাত। ফলে চাতাল মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন তারা। তাই ধারদেনা করে ফলানো ফসল পাওনাদারদের চাপের মুখে কম দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে কৃষকদের। কালাই উপজেলা ধানচাল সংগ্রহ কমিটির উপদেষ্টা ও উপজেলা চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন বলেনÑ সরকার ধানের যে দর বেঁধে দিয়েছেন, সে দামে ধান বিক্রি করতে পারলে তারা লাভবান হবেন। কিন্তু কালাই উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে বর্তমান যে দরে ধান কেনাবেচা হচ্ছে তা অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। - 30-09-2013 09:00:17 ধান চাল সংগ্রহে ‘ঘুষ’ শফিকুল ইসলাম জুয়েল : ‘সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত ধান-চাল সংগ্রহ অভিযানে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়গুলোয় ‘ঘুষ’ নেয়া-দেয়া রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। শুধু খুলনা অঞ্চলেই প্রতিকেজি চাল সংগ্রহে এর পরিমাণ ৭৫ পয়সা থেকে শুরু করে ২ টাকা পর্যন্ত। স্থানভেদে তা ৩ টাকাও হয়েছে। শুধু খুলনা অঞ্চল থেকেই ১০ হাজার ৭১০ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহে প্রায় দেড় কোটি টাকা ‘ঘুষ’ তুলেছেন খুলনা জেলা খাদ্য পরিদর্শক ও খাদ্য নিয়ন্ত্রক।’ ঘুষ গ্রহণের ‘চিরায়িত সত্য’ এ তথ্যটি এবার ফাঁস করেছে খোদ খাদ্য অধিদফতরই। খাদ্য অধিদফতরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. এনায়েত হুসাইন তার ১১ পৃষ্ঠার সরেজমিন প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছেন। বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অভিযোগের ভিত্তিতে করা এ প্রতিবেদনটিকে ‘অতি গোপনীয়’ হিসেবে উল্লেখ করে সম্প্রতি তা খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবের কাছে জমা দেয়া হয়েছে। প্রতিবেদন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দৈনিক বর্তমানকে বলেন, ‘প্রতিবেদনে ঘুষের সত্যতা পাওয়ায় এরই মধ্যে খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুধাংশু হাওলাদারকে বদলি করা হয়েছে। এখন প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে পরবর্তী বিভাগীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।’ ওই কর্মকর্তা আরও জানান, শুধু এ সরকারের আমলেই নয়, বিগত সরকারগুলোর সময়েও ঘুষের ধারা অব্যাহত ছিল। তবে দিন দিন এ খাতে অবৈধ অর্থের লেনদেন বেড়েই চলছে। খাদ্য অধিদফতরের এ প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, সরকার ঘোষিত চাল সংগ্রহে ঘুষ নেয়ার রেওয়াজ পুরনো। আর এ প্রথা শুধু খুলনায়ই নয়, সারাদেশেই। গত বছরেও ঘুষের পরিমাণ কেজিপ্রতি ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও এবার তা বেড়েছে। আর এই উচ্চহারের ঘুষের বিনিময়েও চাল সরবরাহে আগ্রহের ঘাটতি হয়নি চালকল মালিকদের। বরং বরাদ্দপত্র সংগ্রহে তারা প্রতিযোগিতা করেছেন। কারণ, ঘুষ দেয়া হলেই নিম্নমানের চাল সরবরাহে সুবিধা হয়, যা দেখেও না দেখার ভান করেন খাদ্য বিভাগের স্থানীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। অন্যদিকে ঘুষের টাকার জোগান দেয়া হয় কৃষককে ধানের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত করে। সরেজমিন প্রতিবেদনের সূত্র ধরে চাল সরবরাহে এগিয়ে থাকা জেলা হিসেবে খ্যাত নওগাঁ ও কুমিল্লার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এর সত্যতা আরও স্পষ্ট হয়েছে। এ দুই এলাকার ব্যবসায়ীদের কাছে টেলিফোনে জানতে চাইলে তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দৈনিক বর্তমানকে বলেন, তাদের এলাকায় প্রতিকেজি চাল সরবরাহে ঘুষের পরিমাণ ১ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত। যেসব চালকল মালিক টাকা দেন না, তারা চাল সরবরাহের কাজও পান না। তবে অধিকাংশ চালকল মালিক স্থানীয় এসব কর্মকর্তার চাহিদার বিপক্ষে অবস্থান নেন না। বরং ঘুষ দিয়ে ‘অতিরিক্ত’ চাহিদাপত্র হাতান। কারণ, ঘুষ দিলে লোকসানের চেয়ে লাভই বেশি। এতে করে নিম্নমানের চাল অনায়াসেই সরবরাহ করা যায়। অন্যদিকে ঘুষের টাকাও ব্যবসায়ীদের ঘর থেকে যায় না। কৃষককে ধানের দাম কম দিয়েই মেলানো হয় এ টাকার জোগান। এ ছাড়া গুদামে জায়গা নেই, আজ চাল নেয়া যাবে না, চালের মধ্যে মরা আছেসহ নানা অভিযোগ উল্লেখ করে ঘুষ নেয়া খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। এসব ব্যবসায়ী বলেন, ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান মানেই ঘুষের কারবার। আর এটা সব সরকারের আমলেই প্রায় সব কর্মকর্তাই করেন। খাদ্য অধিদফতরের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ঘুষ আদায়ের পরিমাণ বাড়াতে সংগ্রহ নীতিমালা উপেক্ষা করে অভিনব কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে। সরকারি চাহিদার পুরোটাই একই সঙ্গে বরাদ্দপত্র আকারে দেয়ার নিয়ম থাকলেও খুলনা মহানগরী, রূপসা ও ফুলতলা উপজেলায় বরাদ্দের ক্ষেত্রে তা মানা হয়নি। শুধু রূপসা উপজেলায় ১ হাজার ৮৭৯ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দের ক্ষেত্রে ২২টি চালকলের বিপরীতে তিন দফায় বরাদ্দপত্র দেয়া হয়েছে। বিনিময়ে প্রথম দফায় কেজিপ্রতি ৭৫ পয়সা, দ্বিতীয় দফায় ১ টাকা এবং তৃতীয় দফায় ২ টাকা হারে ঘুষ আদায় করা হয়েছে। আর ঘুষের টাকা আদায় করতেও দেয়া হয়েছে ‘অতিরিক্ত বরাদ্দপত্র ঘুষ’। এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে রূপসা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলীকে। এই সভাপতি ও তার ভাইয়ের মালিকাধীন দুটি চালকলের বিপরীতে (মের্সাস শাপলা ও পূবালী রাইস মিল) অতিরিক্ত ৫০ মেট্রিক টন করে ১০০ মেট্রিক টন চালের বরাদ্দপত্র দিয়ে তার মাধ্যমে অন্য চালকল মালিকদের কাছ থেকে ঘুষের টাকা তুলে নেয়া হয়েছে, যাকে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের চালকল ব্যবসায়ীরা ‘চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও হীন কাজ’ বলে মন্তব্য করেছেন। ঘুষের টাকা ওঠাতে প্রায় একই ধরনের কৌশল ছিল অন্য জেলা-উপজেলাতেও। প্রতিবেদনে ‘ঘুষ’ আদায়ের সত্যতা তুলে ধরে বলা হয়- চালের বরাদ্দপত্র নিয়ে ঘুষ দেয়া-নেয়ার বিষয়টি চালকল মালিক, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস, সংশ্লিষ্ট সকল খাদ্য দফতর, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দফতর ও খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ‘ওপেন সিক্রেট’। খুলনা মহানগরী, রূপসা ও ফুলতলা উপজেলার ২৪ চালকল মালিক তাদের বক্তব্যে সরাসরি ঘুষ বিনিময়ে বরাদ্দপত্র পেয়েছেন বলে বক্তব্য দিয়েছেন। আর চালের বরাদ্দপত্র পেতে ‘ঘুষ অপরিহার্য’ বলেই মেনে আসছেন তারা। ঘুষ দেয়া-নেয়ার কথা স্বীকার করে বক্তব্য দিয়েছেন খুলনা মহানগরীর ৫, ফুলতলা উপজেলার ৬ এবং রূপসা উপজেলার ১৩ চালকল মালিক। তারা হলেন দামোদার ফুলতলা বাজারের তিনতারা রাইস মিল-১ ও ২-এর স্বত্ব্বাধিকারী ও ফুলতলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি কিউএবি এহছানুল হক, ফুলতলা রাইস মিলের মালিক রফিউদ্দিন মোল্লা, লবণচরা রাইস মিলের মালিক ও মহানগর রাইস মিল সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা জামাল, কামাল রাইস মিলের মালিক এবং জেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল, রূপসার নীপা রাইস মিলের মালিক জাহাঙ্গীর হোসেন, লবণচরার হক রাইস মিলের মালিক আনোয়ার হোসেন, লবণচরার এফ রহমান রাইস মিলের মালিক মো. মহসীন, রূপসা নন্দনপুরের কাজী রাইস মিলের মালিক স্বপন নন্দী, রূপসার শাপলা রাইস মিলের মালিক শেখ মোহাম্মদ আলী, রূপসার নিকলাপুর ক্রিসেন্ট রাইস মিলের মালিক পবন কুমার সাহা, রূপসার নিকলাপুর পপুলার রাইস মিলের মালিক রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, রূপসা মিল্কিদিয়ারার বাংলা রাইস মিলের মালিক আবদুুল আজিজ, রূপসা মিল্কিদিয়ারার এলআরএস রাইস মিলের মালিক গোপাল সাহা, রূপসা নন্দনপুরের পূবালী রাইস মিলের মালিক দিলীপ কুমার দাস, খুলনা লবণচরার কর্ণফুলী রাইস মিলের মালিক কাজী আবদুুল জব্বার, ফুলতলার হোসেন রাইস মিলের মালিক শাহাদত মোড়ল, ফুলতলার জোবেনা রাইস মিলের মালিক সরদার মাহবুবুর রহমান, ফুলতলার হীরা রাইস মিলের মালিক মহসীন গাজী, ফুলতলার গাজী রাইস মিলের মালিক আবদুুস সামাদ গাজী, রূপসার নিকলাপুর মেসার্স শরীফ রাইস মিলের মালিক শেখ আবু জাফর, রূপসা বেলফুলিয়ার নন্দনপুর রাইস মিলের ব্যবস্থাপক আবদুুল জব্বার শেখ, রূপসা বেলফুলিয়ার আইচাগাতি রাইস মিল-২-এর মালিক জিয়াউল হক, রূপসা আইচাগাতির মধুমতি রাইস মিলের মালিক শেখ আসাদুজ্জামান ও রূপসার পূবালী রাইস মিল নন্দনপুরের মালিক শেখ আব্দুল ওয়াহিদ। এদের মধ্যে দামোদার ফুলতলা বাজারের তিনতারা রাইসমিল-১ ও ২-এর স্বত্বাধিকারী এবং ফুলতলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি কিউএবি এহছানুল হক প্রতিবেদন তৈরিকারী কর্মকর্তাকে জানান, ২০১২ সালের বোরো মৌসুমে সরকারের ধান-চাল সংগ্রহের সিদ্ধান্ত ও নীতিমালা ঘোষণার পর পরই খুলনা জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি জেলার সব চালকল মালিককে নিয়ে খুলনা মহানগরীতে সভা আহ্বান করেন। সভায় আলোচনার পর প্রতিকেজি চাল বরাদ্দের বিপরীতে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দফতরে ৭৫ পয়সা থেকে ২ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দেয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। আর অন্যান্য বছর ঘুষের হার কম থাকলেও এবার বেশি কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে যুক্তি হিসেবে তুলে ধরেন— ‘এ বছর বাজারদরের চেয়ে সরকারের সংগ্রহ মূল্যের তারতম্য অনেক বেশি। আর সে কারণে ‘ঘুষ নির্ধারণে’র হারও বেড়েছে।’ চালের বরাদ্দপত্র দিয়ে ঘুষ নেয়ার ‘যথার্থ’ প্রমাণ হিসেবে প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়— খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দফতরে চালকলের ছাঁটাই ক্ষমতাসংবলিত কোনো রেজিস্টার সংরক্ষণ করা হয় না। ইচ্ছামতো চালকল মালিকদের চাহিদাপত্র দেয়া হয়। ঘুষের অঙ্কে তারতম্য ঘটলে চালকলের ছাঁটাই ক্ষমতাও কমবেশি করা হয়। যেমন রূপসা উপজেলার নীপা রাইস মিলকে ৫৪ মেট্রিক টন চাল সরবরাহের জন্য বরাদ্দপত্র দেয়া হয়। অথচ এরই পাশে অবস্থিত আইচগাতি রাইস মিল-২কে বরাদ্দ দেয়া হয় ৪৯ মেট্রিক টন চাল। অথচ নীপা রাইস মিলের চেয়ে আইচগাতি রাইস মিল-২-এর চাতালের আয়তন, অবস্থান, মসৃণতা এবং পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতা অন্তত ৫ গুণ বেশি। প্রায় একই ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে অন্য জেলা-উপজেলার বরাদ্দপত্র বিতরণেও। প্রতিবেদনে বলা হয়, সরেজমিনে ফুলতলা এলএসডির (খাদ্যগুদাম) ১১, ১৩, ১৪ ও ১৬ নন্বর খামালে সংরক্ষিত চালের নমুনা যাচাই করে বিনির্দেশে বর্ণিত মাত্রার অনেকগুণ বেশি ভাঙা, মরা ও বিবর্ণ দানার চাল পাওয়া যায়। রূপসা উপজেলার আলাইপুর এলএসডিতেও ফুলতলার মতো প্রায় একই ধরনের নিম্নমানের চাল পাওয়া গেছে। আলাইপুর এলএসডির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাজহারুল আনোয়ার প্রতিবেদন তৈরিকারীর কাছে স্বীকার করেছেন— অবৈধ সুবিধা নেয়া মেসার্স নীপা রাইস মিল ও মেসার্স ক্রিসেন্ট রাইস মিল নিম্নমানের এসব চাল সরবরাহ করেছে। আর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের চাপের মূখে নিম্নমানের এসব চাল গুদামে ভরা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবেদন তৈরিকারীকে ঘুষের তথ্য দিলে ‘ভীষণ ক্ষতি’ হবে বলে চালকল মালিকদের প্রথমে অনুরোধ এবং পরে শাসিয়েছেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ দফতরের কর্মকর্তারা। তারা হুমকি দিয়ে বলেছেন, ঘুষের তথ্য দেয়া হলে ভবিষ্যতে জেলায় রাইস মিলের ব্যবসা বন্ধসহ সরকারি সব ধরনের বরাদ্দ থেকেও বঞ্চিত করা হবে। পরে হুমকির বিষয়টি মিল মালিকদের অনেকেই ‘মিলের নাম গোপন রাখার শর্তে’ প্রতিবেদন তৈরিকারীকে জানিয়েছেন। প্রতিবেদনের পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, খুলনা জেলায় ধান-চাল সংগ্রহে কেজিপ্রতি ৭৫ পয়সা থেকে শুরু করে ২ টাকা পর্যন্ত ঘুষ নেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে জেলা-উপজেলার সভাপতি-সেক্রেটারিদের। বিনিময়ে উেকাচ হিসেবে তাদেরকেও দেয়া হয়েছে অতিরিক্ত বরাদ্দ। আর সরকারি চাহিদার পুরোটা একই সঙ্গে বরাদ্দের নিয়ম থাকলেও এর বিপরীতে ৩ দফায় বরাদ্দ দেয়ায় স্বজনপ্রীতি, অনিয়ম-দুর্নীতি স্পষ্ট হয়েছে। এক্ষেত্রে অধিক ছাঁটাই ক্ষমতাসম্পন্ন চালকলের ওপর ইনজাস্টিস করা হয়েছে। দুর্নীতির সুবিধার্থে চালকলের ছাঁটাই ক্ষমতাকে দুরভিসন্ধিমূলকভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘুষবাণিজ্যের কারণে চালের মান বিনির্দেশ মোতাবেক না হয়ে ভাঙা, খুদযুক্ত ও নিম্নমানের হয়েছে। অবৈধ লাভের বশবর্তী হয়ে যা (চাল) নির্দ্বিধায় গুদামে পুরেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। মিল মালিকরা তথ্য দিতে এলে তাদের সহযোগিতার বিপরীতে হুমকি প্রদানে খাদ্য বিভাগের দুর্নীতি আরও স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে। প্রতিবেদনের মন্তব্যে বলা হয়েছে, মিল মালিকদের বক্তব্য ও সরেজমিন পরিদর্শন শেষে বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহে ‘অবৈধ ঘুষ’ লেনদেনের বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়েছে। ঘুষের বিষয়টি পূর্ব থেকে চলে আসায় এখন রেওয়াজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। স্থানীয় চালকল মালিকদের সহযোগিতায় অবৈধ সুবিধা নিয়ে আসছেন খাদ্য বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা। তবে ঘুষবাণিজ্যে অগ্রণী ভূমিকায় থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শুধাংশু হাওলাদার ও খুলনা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ দফতরে ডেপুটিশনে কর্মরত খাদ্য পরিদর্শক মো. তৈয়েবুর রহমান। এ ছাড়া তাদের এসব অনিয়ম প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সমর্থন করে দুর্নীতি করেছেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ও গুদাম রক্ষকরা। প্রতিবেদনের সুপারিশে বলা হয়, দেশ ও সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষায় এবং কৃষকের ফসলের ন্যায্যমূল্য দিতে রেওয়াজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া ‘ঘুষবাণিজ্য’ দ্রুত বন্ধ করা দরকার। সেই সঙ্গে অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধেও কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। তদন্ত পদ্ধতি সম্পর্কে প্রতিবেদনটিতে খাদ্য অধিদফতরের সাবেক অতিরিক্ত এ মহাপরিচালক মো. এনায়েত হুসাইন উল্লেখ করেন, সারাদেশ থেকে আসা অভিযোগের ভিত্তিতে খুলনা বিভাগীয় অঞ্চলকে তদন্ত ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নেয়া হয়। এক্ষেত্রে তিনটি স্থানকে (খুলনা মহানগরী, ফুলতলা ও রূপসা উপজেলা) চিহ্নিত করে তদন্ত শুরু করা হয়। তদন্তের সময় সরেজমিন পরিদর্শন করা হয় এলাকা ও খাদ্যগুদামগুলো। কথা বলা হয় চালকল, চাতাল মালিক এবং তাদের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিতদের সঙ্গে। পর্যালোচনা করা হয় জেলা ধান-চাল সংগ্রহ কমিটি ও উপজেলা সংগ্রহ কমিটির সভার কার্যবিবরণী। যাচাই করা হয় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দফতরের রেজিস্টার ও নথিপত্র থেকে চালকলগুলোর ছাঁটাই ক্ষমতা নির্ধারণ পদ্ধতি ও তালিকা, বরাদ্দ তালিকা, চুক্তিপত্রসমূহ। এ ছাড়া যাচাই করা হয় খুলনা সিএসডি এবং ফুলতলা ও রূপসা এলএসডির খাদ্যগুদামে জমাকৃত চালের মান। - See সরাইলে ধান-চাল সংগ্রহে দুর্নীতির অভিযোগ : কৃষকদের কাছ থেকে একমুঠো ধানও কেনা হয়নি ব্রাহ্মণবাড়িয়া / ৫ অক্টোবর (কুমিল্লাওয়েব ডটকম)———- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলায় সরকারীভাবে ধান এবং চাল সংগ্রহ কার্যক্রমে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার খাদ্য ও গুদাম কর্মকর্তারা চলতি মৌসুমে স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে একমুঠো ধানও তারা সংগ্রহ করেনি। খাদ্য কর্মকর্তারা এখন ধানের পরিবর্তে চাতাল কল থেকে আতপ চাল কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, তারা চাতালকল মালিকদের কাছ থেকে টন প্রতি ১ হাজার টাকা কমিশন পেয়ে শুধু চাল সংগ্রহ করেই চলতি মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের সরকারি এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এলাকার কৃষকদের স্বার্থে ধান কেনার তাগিদ দিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সরকারদলীয় কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা উপজেলা খাদ্য ও গুদাম কর্মকর্তাদের সাথে একাধিবার কথা বলেছেন। কিন্তু ওই দুই কর্মকর্তা ধানের পরিবর্তে চাতাল কল থেকে আতপ চাল কেনার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন। উপজেলার কয়েকজন জনপ্রতিনিধিসহ রাজনৈতিক নেতা অভিযোগ করে বলেন, এখানকার গুদাম কর্মকর্তা নিজেকে পররাস্ট্রমন্ত্রী ডাঃ দিপু মনির আত্মীয় পরিচয় দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে যাচ্ছেন। তিনি মনগড়াভাবে গুদামের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। লোকজন কৃষকদের স্বার্থে তাকে কিছু বলতে গেলেই তিনি মন্ত্রীর ভয় দেখান। উপজেলার কালীকচ্ছ এলাকার কৃষক মো. শওকত মিয়া, আবু ছায়েদ, বাচ্চু মিয়া, ইউসুফ আলী, আলী মিয়া এবং নোয়াগাঁও এলাকার কৃষক ছোটন মিয়া, হেলিম মিয়া, সিরাজ মিয়াসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার একাধিক কৃষক অভিযোগ করে জানান, সরকারী মূল্য পেতে তাদের উৎপাদিত ধান ভাল ভাবে শুকিয়ে তারা এ ধান বিক্রির করতে খাদ্য গুদামে গিয়েছিল। কিন্তু গুদামের লোকেরা কৃষকদের ফিরিয়ে দেন। গুদাম থেকে কৃষকদের জানিয়ে দেয়া হয় তারা ধান কিনবে না। পরে অসহায় কৃষকরা কম মূল্যে চাতালকল মালিকদের কাছে এ ধান বিক্রি করে। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে এই উপজেলা থেকে ৩ হাজার ২শত ২৯.২০ মেট্রিক টন বোরো সিদ্ধ চাল এবং ৪শত ৪৭ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করতে সরকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয়। প্রতি মণ ধান ৭২০ টাকা দরে কৃষকদের কাছ থেকে ক্রয় করার নির্দেশও দেয়া হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলার খাদ্য কর্মকর্তারা সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার ৫০টি চাতাল কল থেকে টন প্রতি হাজার টাকা কমিশন পেয়ে চাল ক্রয় করেন। কৃষকদের কাছ থেকে তারা একমুঠো ধানও ক্রয় করেননি। এখন খাদ্য বিভাগের লোকেরা নতুন করে ধানের পরিবর্তে চাতাল কল থেকে ৮শত ৫০ মেট্রিক টন আতপ চাল ক্রয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, গত ২৭ সেপ্টেম্বর উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় এলাকার কৃষকদের সুবিধার্থে ধান ক্রয়ের পর আতপ চাল ক্রয় করার দাবি জানানো হয়েছে। এদিকে উপজেলার অনেক চাতাল কল মালিকের দাবি তারা টন প্রতি ১ হাজার টাকা কমিশন দিয়েই গুদামে চাল বিক্রি করতে হয়েছে। এ বিষয়ে সরাইল উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদ উদ্দিন ভূঁইয়া চলতি মৌসুমে ধান না নেয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, কৃষক ধান দিতে আসে না। এছাড়া ধান সংগ্রহে ঝামেলাও অনেক। তাই ধান নেওয়া হয়নি। চাল ক্রয়ে কমিশন নেওয়া এবং মন্ত্রীর পরিচয়ে প্রভাব খাটানো প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বিষয়গুলো এড়িয়ে যান। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, গুদামে জায়গার অভাবে ধান নেওয়া সম্ভব হয়নি। এখন ৮শত ৫০ মেট্টিক টন আতপ চাল ক্রয় করবো। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. শাহজাহান ভূঁইয়া বলেন, কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয় করতে নির্দেশনা দেয়া আছে। গুদামে জায়গা না থাকলে, জায়গার ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু ধান নেবে না কেন। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে নাসিরনগর ও কসবা উপজেলায় কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হচ্ছে। সরাইল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা খাদ্য ক্রয় কমিটির উপদেষ্টা হাজী রফিক উদ্দিন ঠাকুর খাদ্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন রাখেন, গুদামে ধান রাখার জায়গা না থাকলে ৮শত ৫০ টন আতপ চাল কোথায় রাখবেন। উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এবং গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দু’জনে মিলে অজানা কারণে তারা এলাকার কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করছে না। ধানের পরিবর্তে তারা এখন আতপ চাল ক্রয় করার পরিকল্পনা করেছে। তিনি আরো বলেন, শুনেছি গুদাম কর্মকর্তা নিজেকে পররাস্ট্রমন্ত্রী ডাঃ দিপু মনির নিকট আত্মীয় পরিচয় দিয়ে এখানে প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করছেন। Sat, 20 Jul, 2013 10:33 PM গুদামে ধান-চাল সংগ্রহে অনিয়ম জেলা প্রতিনিধি, বাংলামেইল২৪ডটকম বেনাপোল(যশোর): শার্শা উপজেলার নাভারণ খাদ্যগুদামে বোরো ধান ও চাল ক্রয়ে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা খাদ্য গোডাউনের কর্মকর্তা খলিলুর রহমানের নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট উপজেলার খাদ্য কর্মকর্তা উৎকোচ নিয়ে নিম্নমানের খাদ্যসংগ্রহ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সরকারি খাদ্য সংগ্রহের নীতিমালা অনুসারে কৃষক ও মিলারদের কাছ থেকে ধান, চাল ক্রয় করা হলেও সে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে উৎকোচ আদায়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা। বোরো সংগ্রহ নিয়ে প্রতি টন খাদ্য সংগ্রহ বাবদ দুই হাজার টাকা উৎকোচ নেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো সংগ্রহ মৌসুমে শার্শা নাভারণের খাদ্য গুদামে গত ৭ জুলাই পর্যন্ত ৯শ ৭০ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহে করা হয়েছে। এর মধ্যে শার্শা উপজেলায় ৪শ’ ৩৫ মেট্রিক টন ধান ও ৩ হাজার ৯৩ মেট্রিক টন চাল উপজেলার ৫৫ জন মিলারের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে। তবে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করার কথা থাকলেও তা করা হচ্ছেনা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মিলার বলেন, অনেক কষ্ট করে ধান মাড়াই করে চাল করি। পরে খাদ্য কর্মকর্তার কাছে গেলে বলে এ চাল ভাল না। তবে পিছনে ডেকে ২ হাজার টাকা দিলে সব চাল ভাল হয়ে যায়। অভিযোগ অস্বীকার করে এ ব্যাপারে শার্শা উপজেলা খাদ্য গোড়াউনের কর্মকর্তা খলিলুর রহমান বলেন, যে আমার নামে অভিযোগ করেছে তাকে সামনে আনতে হবে। অভিযুক্ত খাদ্য কর্মকর্তা রেজাউল ইসলাম বলেন, সব অভিযোগ মিথ্যা। সরাইলে ধান-চাল সংগ্রহে চরম অনিয়ম Posted on June 26, 2013 by admin আরিফুল ইসলাম সুমন ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ধান-চাল সংগ্রহে চরম অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এখানে সরকারদলীয় নেতাদের তদবির ও অসাধু মিল মালিকদের সাথে রফাদফায় কোন প্রকার পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়াই নি¤œমানের কাকঁড় মিশ্রিত দুর্গন্ধযুক্ত চাল গুদামে ঢুকানো হচ্ছে। ফলে চাল সংগ্রহের নামে সরকারি অর্থ অপচয়ের পাশাপাশি কতিপয় নেতা ও গুদাম কর্মকর্তাদের পকেট ভারী হচ্ছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। গত রবিবার চাল সংগ্রহে অনিয়মের খবরে সরেজমিন স্থানীয় খাদ্য গুদামে গিয়ে এসব তথ্য জানা গেছে। গুদামে খাদ্যশস্য উঠানামার কাজে নিয়োজিত একাধিক শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এখানে সংগ্রহ করা প্রায় চাল ভাঙা, লাল রংয়ের ও কাকঁড় মিশ্রিত। এসব চালে রয়েছে দুর্গন্ধ। নি¤œমানের এসব চালের বস্তাগুলো গুদামে বিশেষ কায়দায় মোটামুটি ভালো এমন চালের বস্তার আড়ালে রাখা হয়। যা সহজে বের করা সম্ভব নয়। রবিবার গুদামে চাল নিয়ে আসা মেসার্স প্রগতি রাইছ মিলের প্রতিনিধি মোঃ উবায়দুল মিয়া বলেন, আমাদের কিছু বস্তা চাল গুদাম কর্মকর্তা গ্রহণ করেন। বাকি বেশকিছু বস্তা চাল ফেরত দিচ্ছেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমরা যে মানের চাল নিয়ে এসেছি তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশী খারাপ মানের চাল এই গুদামে ঢুকানো হয়েছে। এক্ষেত্রে গুদাম কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট মিল মালিকদের কাছ থেকে টনপ্রতি কমিশনের টাকা নিয়েছেন। সরাইল উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান ভূইঁয়া বলেন, তারা যে মানের চাল গুদামে নিয়ে এসেছে তা গ্রহণের উপযোগী নয়। তারপরও বিশেষ ব্যক্তিদের তদবিরে তাদের কিছু বস্তা চাল গুদামে ঢুকানো হয়েছে। বাকি বস্তাগুলোর চাল একেবারে নি¤œমানের। তিনি বলেন, এখানে গত ২৩ মে থেকে ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। চার হাজার ৭৩ মেট্টিক টন সিদ্ধ চালের বিপরীতে সোমবার পর্যন্ত মাত্র ৬শ’ ৭৩ টন, ২৯৭ টন আতপ চলের মধ্যে ২০৩ টন চাল সংগ্রহ হয়েছে। ধান ৪৬৩ টনের বিপরীতে একমোটও সংগ্রহ হয়নি। তিনি দাবি করেন, সরকারি ধরের চেয়ে বাজার ধর বেশী হওয়ায় কৃষকরা গুদামে ধান নিয়ে আসছে না। তাছাড়া বাজারে চালের মূল্যও বেশী। মিলাররা সরকার নির্ধারিত প্রতি কেজি চাল ২৯ টাকা ধরে দিতে অপরাগতা প্রকাশ করছে। সরাইল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, এখানে ধান-চাল সংগ্রহে সকল নিয়মনীতি মানা হচ্ছে। অনিয়মের বিষয়টি সঠিক নয়। তিনি বলেন, ধান ও চাল সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে এখানে বাজার ধর বেশি হওয়ায় সংগ্রহ কার্যক্রমে কিছুটা সমস্যা হয়েছে। চাল সংগ্রহে নেতাদের তদবির রক্ষা করলেও পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়া গুদামে কোন চাল ঢুকানো হয় না বলে তিনি করেন।নাটোরের খাদ্যগুদামে পচা চাল নেয়ার অভিযোগ নাটোর প্রতিনিধি প্রকাশ : ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ নাটোরে সরকারি খাদ্যগুদামে খাওয়ার অযোগ্য পচা চাল সংগ্রহ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। চলতি ইরি বোরো ধান-চাল সংগ্রহ অভিযানে ২৯ টাকা কেজি দরে জেলার ছয় উপজেলা থেকে মোট ২৫ হাজার ১শ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং ২৮ টাকা কেজি দরে ৪৫৯ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। একই সময় ১৮ টাকা ৫০ পয়সা কেজি দরে ২ হাজার ২শ ৭৪ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। জেলার মোট ৬শ ১৫ জন চুক্তিবদ্ধ মিলারের কাছ থেকে এসব চাল সংগ্রহের চুক্তি থাকায় মিলাররা নির্ধারিত দামে খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহ করতে শুরু করেন। প্রথমদিকে বাজার দর কম থাকায় মিলাররা ঠিকমতোই খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহ করেছেন। বাজারে চালের দাম বেড়ে ৩২ টাকা কেজি হওয়ায় এখন মিলাররা খাওয়ার অযোগ্য পচা চাল মিশিয়ে গুদামে সরবরাহ করছেন। চাল ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, পচা এসব চাল সরবরাহ করার সময় খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ আপত্তি করলে সরবরাহকারীদের চাপের মুখে সে সব চাল গুদামে নিতে বাধ্য হচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন মিলার জানান, গত কয়েক দিনে ৩ এবং ৬ নম্বর গুদামসহ বিভিন্ন গুদামে কয়েক মেট্রিক টন পচা চাল নেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে নাটোর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি পচা চাল নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, এমন পচা চাল নাটোর খাদ্যগুদামে খুঁজে পাওয়া যাবে না। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ আবদুল ওয়াহেদ জানান, বাজার মূল্য সরকারি সংগ্রহ মূল্যের চেয়ে বেশি হওয়ায় মিলারদের কাছ থেকে চাল সংগ্রহ করতে তাদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। সরকারি মজুদ থেকেই বাইরে পাচার হচ্ছে চাল-গম ১১ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:০৪ দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খাদ্য মজুদ নিশ্চিত করতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। চাহিদা মিটিয়ে রফতানি করার মতো দেশে পর্যাপ্ত উৎপাদন হওয়া পরও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের অজুহাতে সরকার বাড়িয়েছে আমদানির পরিমাণ। কিন্তু সরকার বাহ্যত চাল-গমের আমদানি বাড়ালেও প্রকৃতপক্ষে সরকারি মজুদ থেকেই বাইরে পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশে উৎপাদিত ভালো মানের চাল-গম। আর সেখানে ঠাঁই হচ্ছে নিম্নমানের বিদেশী গম ও পচা চালের। সরকারি গুদাম থেকে দেশে উৎপাদিত ভালো মানের খাদ্যশস্য সরানোর সাথে খাদ্য বিভাগেরই একটি অসৎ চক্র জড়িত। অভিযোগ রয়েছে, পরিবহন ঠিকাদার, খাদ্য পরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্ট উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের যোগসাজশেই প্রকাশ্যেই দেশের অনেক খাদ্যগুদামে এ কর্মকা- চলছে। খাদ্য বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে অবগত থাকার পরও অদৃশ্য কারণে দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, সরকারি খাদ্যগুদাম থেকে ভালো মানের চাল-গম সরিয়ে সেখানে নিম্নমানের চাল-গম রাখার একাধিক ঘটনা ধরা পড়েছে। গত ফেব্রয়ারি মাসে ফুল ওসিএলএসডি থেকে ৪শ’ মেট্রিক টন উন্নত মানের গম সরিয়ে সেখানে নিম্নমানের পচা গম রাখতে গিয়ে ধরা পড়েছেন সংশ্লিষ্ট একজন পরিদর্শক। ওই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। একইভাবে ময়মনসিংহ সদর খাদ্য গুদামের আরেক পরিদর্শকও বাজার থেকে নিম্নমানের গম সংগ্রহ করে গুদামে রাখতে গিয়ে ধরা পড়েন। ওই খাদ্য পরিদর্শক সরকারি চাকরির পাশাপাশি অন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স ব্যবহার করে নিজেই সরকারি গুদামে খাদ্য পরিবহন ব্যবসায় জড়িত। অভিযোগ রয়েছে, খাদ্য বিভাগের উচ্চপদস্থ কতিপয় কর্মকর্তার মদদেই খাদ্য পরিদর্শকরা এধরনের কর্মকা-ে উৎসাহিত হচ্ছে। আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা নীরব থাকায় খাদ্যগুদাম থেকে দেশে উৎপাদিত ভালো মানের চাল-গম অবাধে সরিয়ে সেখানে বিদেশ থেকে আমদানি করা খারাপ ও পচা চাল-গম রেখে দেয়া হচ্ছে। সূত্র জানায়, সরকারি গুদাম থেকে দেশে উৎপাদিত ভালো মানের চাল-গম সরিয়ে বিদেশ থেকে আমদানি করা নিম্নমানের চাল-গম মজুদ রাখায় সরকারের খাদ্য নিরাপত্তা উদ্যোগ হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ নিম্নমানের খাদ্যপণ্য বেশিদিন গুদামে রাখা যায় না। পচে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। অনেক ক্ষেত্রে খাদ্য কর্মকর্তারাও ৩য় গ্রেডের চাল-গমকে ২য় গ্রেড বলে চালিয়ে দিচ্ছেন। মূলত, সরকারি গুদামে মজুদকৃত সবচেয়ে ভালো মানের চালকে খাদ্য প্রশাসনের ভাষায় বলা হয় ডিএসডি-৩, মাঝারি মানকে ডিএসডি-২ এবং নিম্নমানের চালকে ডিএসডি-১ বলা হয়। নিম্নমানের চাল গুদামে প্রবেশের সাথে সাথেই তা ভোক্তাদের জন্য বিতরণ করা হয়। কারণ এ গ্রেডের চাল বেশিদিন গুদামে রাখা নিরাপদ নয়। আর আপদকালের জন্য গুদামে মজুদ রাখা হয় ডিএসডি-৩ গ্রেডের চাল। এ গ্রেডের চালের মান খুবই ভালো। সূত্র আরো জানায়, দেশের বেশ কিছু খাদ্য গুদামেই খাদ্য কর্মকর্তাদের সাথে আঁতাত করে ডিএসডি-৩ গ্রেডের চাল ডিএসডি-২ গ্রেড হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছেন। এতে ওএমএস ডিলাররা উন্নত মানের চাল পেয়ে তা চোরাইবাজারে বিক্রি করে তার পরিবর্তে নিম্নমানের চাল কম দামে কিনে গ্রাহকদের দিচ্ছে। এতে ডিলাররাই আর্থিকভাবে বেশি লাভবান হচ্ছে। মূলত, আর্থিক সুবিধার বিনিময়েই ডিলারদের এ সুবিধা দিচ্ছেন খাদ্য কর্মকর্তারা। তাছাড়া অনেক খাদ্য পরিদর্শকরা চাল সংগ্রহের সময়ই উচ্চদাম দেখিয়ে নিম্নমানের চাল কিনেছেন। খাদ্য বিভাগের এক অনুসন্ধানে এমন ঘটনা ধরা পড়েছে। কিন্তু এ ব্যাপারে সংশ্লি খাদ্য কর্মকর্তাকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেয়া সত্ত্বেও অদৃশ্য কারণে তা কার্যকর হয়নি। নেয়া হয়নি দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত কোনো ব্যবস্থাও। এ প্রসঙ্গে খাদ্য অধিদফতরের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, বর্তমানে দেশের কোথাও ডিএসডি-১ গ্রেডের চাল গুদামে নেই। তবে গুদামে খাদ্যশস্যের গ্রেড পরিবর্তনের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম আছে। কারিগরি পরিদর্শকরাই গুদামে গিয়ে খাদ্যদ্রব্য রাসায়নিক পরীক্ষা করে গ্রেড পরিবর্তনের প্রত্যয়ন দিয়ে থাকে। এ ব্যাপারে খাদ্য বিভাগ সবসময়ই নজর রাখে। অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য পাওয়া গেরে অবশ্যই দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি সরাইলে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহ কার্যক্রমে ডিজিটাল দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এখানকার খাদ্যগুদামের দায়িত্বশীল অসাধু ব্যক্তিরা সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ মিল মালিকদের পাশাপাশি স্থানীয় সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অবৈধ পন্থায় টিআর ও কাবিখা প্রকল্পের চাল কিনে টার্গেট পূরণ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টরা গুদামেই চালের বস্তা বদলসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করে ফেলেছে। টাকা দিলে খাদ্যগুদামে সবকিছু সম্ভব। সম্প্রতি গুদামের ভেতরে নারী কেলেংকারীর ঘটনা টাকা দিয়ে ধামাচাপা দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তা ব্যক্তিরা। অনেক মিল মালিক খাদ্যগুদামে কর্মকর্তার সঙ্গে রাত যাপন করেন। চলতি মৌসুমে গুদামে সংগ্রহ করা বেশিরভাগ চাল নিম্নমানের বলে জানা গেছে। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দফতর সূত্রে জানা গেছে, গত ৯ ডিসেম্বর থেকে চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলে। সরাইল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ উপজেলার ৫১টি মিল মালিকদের কাছ থেকে কেজিপ্রতি ২৬ টাকা ধরে এক হাজার ৯৭ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং ২৫ টাকা ধরে ১০৬ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ চাল সংগ্রহে অনিয়ম ও দুর্নীতির সুযোগ নেই। বুধবার বিকালে সরাইল উপজেলা খাদ্যগুদাম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া দাবি করেন, মিল মালিকদের কাছ থেকে সঠিক নিয়মে আতপ ও সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হচ্ছে। গত তিনদিন আগেই ১০৬ টন আতপ চাল সংগ্রহ শেষে টার্গেট পূরণ হয়েছে। বুধবার পর্যন্ত সিদ্ধ চাল এক হাজার মেট্রিক টনের ওপরে সংগ্রহ হয়েছে। চাল সংগ্রহ কার্যক্রমে অনিয়মের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন, এখানে চাল সংগ্রহে কোন অনিয়ম করা হচ্ছে না। স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, এই উপজেলায় টিআর ও কাবিখা প্রকল্প বাস্তবায়নকারী ব্যক্তিদের বেকায়দায় ফেলে এখানকার সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা প্রতি মেট্রিক টন চাল মাত্র ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকায় কিনে নিচ্ছে। যদিও টিআর-কাবিখার এক টন চালের সরকারি মূল্য ৩৪ হাজার টাকার বেশি। সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা এই চাল সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজ করে চড়া দামে অন্যত্র বিক্রি করে আসছেন। সম্প্রতি সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রায় আড়াইশ মেট্রিক টন টিআর-কাবিখার চাল কিনে খাদ্যগুদামের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চলতি মৌসুমের চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের টার্গেট পূরণ করেছেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দফতর সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় বর্তমানে টিআর ৬৪০ ও কাবিখা ৬৫৩ মেট্টিক টন চাল বরাদ্দের বিপরীতে বিভিন্ন এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ চলছে। এরমধ্যে টিআর-কাবিখার প্রায় ৬৫০ মেট্রিক টন চাল উত্তোলন করেছে প্রকল্প বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্টরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রকল্প সভাপতি জানান, মাত্র ১৫ হাজার টাকায় এক টন চাল সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করতে হচ্ছে। আবার টনপ্রতি দুই হাজার টাকা পিআইও অফিসে কমিশন দিতে হয়। সরকার নির্ধারিত দামের অর্ধেক ও পায় না। প্রকল্পের কাজ কিভাবে সম্ভব। প্রকল্পের ৬০ ভাগ টাকা চলে যায় সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী, খাদ্য কর্মকর্তা, পিআইও অফিসের পকেটে।

মুক্তাগাছার কুড়িপাড়া গ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন


গত শনিবারডিসেম্বর ২, ২০১২ মুক্তাগাছার কুড়িপাড়া গ্রামে একটি পাঠাগারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছে আধুনিক শিক্ষা সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ জাতি গঠনের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সেজন্য মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর পাশাপাশি গ্রন্থিত বিদ্যা পাঠোদ্ধারের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে মেধা মননে বিকশিত করে গড়ে তুলতে হবে। আর এসব কারণে আমাদেরকে জ্ঞানের ভান্ডার পাঠাগার গড়ে তুলা উচিৎ। অবসর প্রাপ্ত ব্যাংকার ও বিশিষ্ট সমাজসেবক মীর আব্দুস সাত্তার মোহন মিয়ার ব্যক্তি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মোহন কানন পাঠাগারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কে এম খালিদ বাবু। পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা প্রবীণ ব্যক্তিত্ব মীর আব্দুস সাত্তার মোহন মিয়ার সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচাপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান, সুপ্রিম কোর্ট আপীল বিভাগের বিচারপতি ব্যারিস্টার মোঃ ইমান আলী, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এবি মাহমুদুল হক, সাবেক সচিব মোঃ শাহজাহান সিদ্দিকী বীর বিক্রম, শেরপুর জেলা পরিষদের প্রশাসক এডভোকেট এম এ হালিম,শব্দ সৈনিক ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম স্থপতি কবি বেলাল মোহাম্মদ, বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ, মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট বদর উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর নাহিদ আহসান, মুক্তাগাছা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার এডভোকেট ইদ্রিছ আলী আকন্দ প্রমুখ। এমপি কে এম খালিদ বাবু তার বক্তবে বলেন সমৃদ্ধ পাঠাগার গড়ে তোলা সমৃদ্ধ মনের পরিচায়ক। সমৃদ্ধ মনের মানুষের প্রচেষ্ঠাতেই সমৃদ্ধ জাতি গড়ে উঠবে। বিচারপতি আবু নাঈম মোমিনুর রহমান বলেন যে জাতি শিক্ষা সংস্কৃতিতে যত বেশি সমৃদ্ধ সে জাতি তত বেশি উন্নত। তাই উন্নত জাতি গঠনে বই পাঠের বিকল্প নাই। শাহজাহান সিদ্দিকী বীর বিক্রম বলেন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর পাশাপাশি পুস্তকে গ্রন্থিত বিদ্যা পাঠোদ্ধারের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে মেধা মননে বিকশিত করে গড়ে তুলতে হবে। সেজন্য সমাজে আমরা যারা শিক্ষিত এবং বিত্তবান আছি তাদের উচিৎ জ্ঞানের ভান্ডার পাঠাগার গড়ে তোলা। পরে বিশিষ্টজনেরা মিলে কিছু সময় এক সাথে বই পড়ার মধ্যদিয়ে পাঠ পর্বের শুভ সূচনা করেন।

মুক্তাগাছাসহ দেশের সকলথানা পুলিশের মোবাইল নম্বর


muktagacha,oc OC Muktagacha .Mymensing Mymensing 1713373431. OC Fulbaria .Mymensing Mymensing 1713373432. OC Trishal .Mymensing Mymensing ...,see more http://www.bengalinews24.com/citizen-journilism-new-media-journalism/2013/09/15/19502

রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৩

amader-kotha.com/‎আমাদের কথা জানুন ছড়িয়ে দিন

আমাদের কথা জানুন ছড়িয়ে দিন amader-kotha.com/‎ আমাদের কথা (কাজ চলছে) • বর্তমান প্রবাহ • আমাদের কথা কি • মন্তব্য দিন • সাইনআপ/সাইনইন

মুক্তাগাছার মিনা বেকারীর মালিক মুকুল সাহাকে জরিমানা


স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তাগাছায় ভেজাল বিক্রির অভিযোগে রবিবার ভ্রাম্যমাণ আদালত একটি বেকারীতৈ অভিযান চালিয়ে জরিমানা আদায় করেছে । জানা যায় , মুক্তাগাছার সহকারী কমিশনার ভূমি ও ম্যাজিস্ট্রেট মর্জিনা আক্তারের নেতৃত্বে পৌর শহরের বড়হিস্যা বাজারের মিনা বেকারীর কারখানায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও ড্রামে ভেজাল তেল সংরক্ষণ করতে দেখতে পাওয়ায় মালিককে ১৫ হাজার টাকা জমিমানা ধার্য এবং পরবর্তীতে এথেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়া হয় । মালিক মুকুল সাহা জরিমানা দিয়ে এহেন অপকর্ম করবেন না বলে স্বীকার করেন ।

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের ১০০ তম জন্ম বার্ষিকী উদ্যাপিত হলো ময়মনসিংহে


মুক্তাগাছা নিউজ ডট ব্লগস্পোট ডটকম রিপোর্ট : : ময়মনসিংহ শহরে সাহেব কোর্য়াটার শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন সংগ্রহ শালায় উন্মুক্ত মঞ্চে আজ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন ১০০তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও শিশু চিত্রাঙ্কন প্রযোগিতার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ফিরোজ আহমদ (শিক্ষা ও উন্নয়ন) এর সভাপতিত্বে প্রধান হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহীত উল আলম। সংক্ষিপ্ত এক বক্তব্যে তিনি বলেন শিল্পচার্যে জয়নুল আবেদীন ১৯৪৩ সালে দূর্ভিক্ষ হয়েছিল সেই ছবি দেখে দেশ-বিদেশে সুনাম বয়ে এনেছিল। শুধু বাংলাদেশের নয় বিশ্বের দরবারেও স্থান করে নিয়েছেন। কিছু কুচুক্রী মহল শিল্পাচার্যের দূর্ভিক্ষকে অন্য খাতে নেবার চেষ্টা করেছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের স্বপ্নছিল সোনার বাংলা গঠনের অবদান। শিল্পী জয়নুল আবেদীন এর লক্ষ্য ছিল সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত করা। জয়নুল আবেদীনকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করিতে পারি। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক সিদ্ধার্থ দে। ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সাবেক অধ্যাপক শিল্পী আমিরুল ইসলাম। এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন সংগ্রহশালার উপ-কীপার ড. বিজয় কৃষ্ণ বণিক। সভা পরিচালনা করেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন সংগ্রহশালার প্রধান শিক্ষক আ: রব। অনুষ্ঠান শেষে শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাদের মধ্যে পুরুস্কার বিতরন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়।

মুক্তাগাছায় নতুন নতুন বাড়ি ঘর মুক্তাগাছা পৌরসভা এলাকায় বাড়ছে প্রতিযোগীতামূলক ভাবে


স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তাগাছা পৌরসভা এলঅকায় শহর এমনকি গ্রামাঞ্চলেও এখন নতুন নতুন বাড়ি ঘর বেড়েই চলেছে । কোথাও কোথাও বহুতল ভবন এবং ডিজাইনের প্রতিযোগীতা । গত ৬ তেকে ১২ বছর আগে বহুতল ভবণ নির্মাণ করেছেন তারা প্রতিযোগীতায় পিছিয়ে পড়েছেণ । এখন যারা নতুন নতুন বিল্ডিং করছেন তারা ২ ফুট থেকে ৩ /৪ ফুট উঁচু করছেন । ৬ বছর আগের বিন্ডিং প্রতিযোগীতায় নিচু হয়ে যাওয়ায় তারা এখণ পুরনো বিল্ডিংয়ে রুপান্তরিত হয়েছে । মুক্তাগাছা শহরের বড় মসজিদ রোড , আটানী বাজার রোড, ডিসপেন্সারী রোড, মাড়োয়ারী পট্রি , বড় হিস্যা বাজার . লক্ষীখোলা, মেইন রোড, কলেজ রোড, টান বাজার, তামাক পট্রি রোড, কালি মন্দির রোড, নন্দী বাড়ি, ঈশ্বরগ্রাম, মুজাটি, পাড়াটঙ্গী, পয়ারকান্দি , বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এচিত্র দেখা যায় । প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক জানান, এ ঘটনা দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে । ইতিমধ্যে বহু বাড়ি ঘর বিলীন হয়ে গেছে । ব্রীটিশ আমলে নির্মিত জমিদারদের বাড়ি আজও উঁচুতে অবস্থিত রয়েছে । এই রাজবাড়ী এলাকায় ৬ বছরের মধ্যে কোন নতুন বিল্ডিং নির্মাণ হয়নি বলেই সেখানে কোন ব্যাত্যয় ঘটেনি । এদিকে লক্ষীখোলা এলাকার মধ্যহিস্যা জমিদারদের নিজস্ব জমিতে স্থাপিত মধ্যহিস্যার পুকুরটি সম্প্রতি ভরাট করে ফেলা হচ্ছে । শোনা যাচ্ছে পুকুর ভরাট করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা হবে । এতে ঐ এলাকার বাড়ি ঘর প্রতিযোগীতায় নীচে চলে যাবে ।

মুক্তাগাছায় শামুক থেকে মাছের খাদ্য তৈরি করছেন আবু রেজা মাহবুবুল হক শাহীন


স্টাফ রিপোর্টার : শিক্ষিত যুবকরা মাছ চাষে জড়িত হলে শুধু যে বেকার সমস্যার সমাধান হয় তা-ই নয়, চাষাবাদ পদ্ধতিরও বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটে। তেমনই এক পরিবর্তনের সূচনা করেছেন ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার সত্রাশিয়া এলাকার আবু রেজা মাহবুবুল হক শাহীন। মাছ চাষে তিনি শুরু করেছেন শামুকের ব্যবহার। নিজ খামারেই তিনি শামুক থেকে মাছের খাদ্য তৈরি করছেন। এতে তার বাজারজাত মৎস্য খাদ্য ব্যবহারের পরিমাণ কমেছে। ফলে মাছ চাষের ব্যয়ও কমে এসেছে। এ ছাড়া শামুকের তৈরি খাবার খাওয়ানোয় মাছের স্বাদও ভালো বলে মাহবুবুল হক জানান। কোনো কোনো মাছচাষি মাহবুবুল হকের কাছে জানার পর নিজেদের খামারেও এ পদ্ধতি ব্যবহার করছেন। অন্যদিকে বিজ্ঞানীরা মাছ চাষে শামুকের ব্যাপক ব্যবহারকে সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব বলে মন্তব্য করেছেন। এ ছাড়া মাছ চাষে শামুকের তৈরি খাবার ব্যবহার বাড়লে দেশে ‘মিট অ্যান্ড বোন’-এর আমদানি অনেকাংশে কমে যাবে, যা বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। কাকতালীয় ঘটনার মধ্য দিয়েই যেমন বড় বড় ঘটনা বা কাহিনীর সূত্রপাত, ময়মনসিংহের মাহবুবুল হক শাহীনের ক্ষেত্রেও অনেকটা তেমনি। মাহবুবুল হক শাহীনের মাছচাষি হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই ছিল না। তিনি ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাববিজ্ঞানে অনার্স করেন। ১৯৯১-এর দিকে ফ্রান্সে চলে যান। কিন্তু ২০০৫-এ আবার দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফিরে নিজ এলাকা মুক্তাগাছায় চাচা এম এ সোবহানের মাছের খামারে যুক্ত হন। শুরু করেন শিং, মাগুর, কৈ, পাঙ্গাশ, তেলাপিয়া মাছের চাষ। শিক্ষিত যুবক হলেও একজন পরিশ্রমী মানুষ হিসেবে দিনভর কাদাপানিতে মাখামাখি করে সাফল্যস্বরূপ প্রথম বছরই মাছ চাষে আগের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ লাভ করেন। মাছ চাষের সময়ই মাহবুবুল হক শাহীন খেয়াল করেন, একটি পুকুরের পাঙ্গাশ মাছ বেশ পুষ্ট হয়েছে। কারণ খুঁজতে গিয়ে তিনি মাছের পেটে পেলেন শামুক। এ ঘটনাটি মাহবুবুল হক শাহীনকে নতুন করে ভাবায়। তিনি খাল-বিল থেকে শামুক সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট একটি পুকুরে চাষ শুরু করেন। যোগাযোগ করেন মৎস্যবিজ্ঞানীদের সঙ্গে। শামুক চাষে তিনি সফল হন। এরপর সফল হন শামুক থেকে মাছের খাদ্য তৈরিতেও। মাহবুবুল হক শাহীন জানান, তার খামারে মাছের খাবারের প্রায় ৪০ ভাগ এখন তিনি শামুক থেকে তৈরি করছেন। গত বছর তিনি শামুক থেকে খাদ্য তৈরি করেছিলেন চার টন। এবার তার লক্ষ্যমাত্রা আট টন। মাহবুবুল হক শাহীন বলেন, তার নিজের পুকুরের শামুক থেকে যে খাবার তৈরি হয়, এটি তার নিজের খামারেই প্রয়োজন পড়ে। তবে তিনি প্রান্তিক অনেক মাছচাষিকে এ ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করে যাচ্ছেন। নিবেদিতপ্রাণ মাছচাষি মাহবুবুল হক শাহীন দিনরাত মাছ চাষ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। সবচেয়ে বড় কথা হলো, তিনি তার নিজের মেধা আর সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে মাছ চাষে বিভিন্ন ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, একজন মাছচাষি তার ক্ষুদ্র প্রযুক্তির ব্যবহার করে শামুক থেকে মাছের অন্যতম উপকরণ প্রোটিন উৎপাদন করতে পারে। মাছচাষির উৎপাদিত প্রোটিনে কোনো রাসায়নিক প্রভাব থাকার সুযোগ নেই। তিনি বলেন, আমাদের দেশে মাছ চাষে প্রোটিনের উৎস হিসেবে যে শুঁটকি ব্যবহার করা হয়, তা সংরক্ষণের জন্য প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তবে শামুকে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে না। তার ভাষায়, ‘সুস্বাস্থ্যের জন্য’ শামুক চাষে গুরুত্ব দেওয়া দরকার। তিনি বলেন, কুড়া, খৈল, শামুকের গুঁড়ো, ভিটামিন, লবণ শ্রমিক ও মেশিন চার্জ মিলিয়ে শামুক দিয়ে তৈরি এক কেজি মাছের খাবারের মূল্য সাড়ে ১১ টাকার মতো। অথচ বাজারে মাছের খাবারের মূল্য প্রতি কেজি ১৮-২০ টাকা। শামুক চাষ সম্পর্কে মাহবুবুল হক শাহীন বলেন, ৪০-৪৫ দিনে ১২০ শতাংশ পুকুর থেকে সঠিক ব্যবস্থাপনায় দুই হাজার কেজি শামুক আহরণ সম্ভব। প্রতি কেজি শামুকের গড় উৎপাদন ব্যয় হয় মাত্র পাঁচ টাকার মতো। মাহবুবুল হক শাহীন বলেন, বাংলাদেশে ছোট দেশীয় শামুক চাষ সম্প্রসারণ ও সঠিক বাজারজাতকরণের মধ্য দিয়ে মাছ সম্পদের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব। এতে বিদেশ থেকে আমদানি করা মিট অ্যান্ড বোনের ওপর চাপ কমবে। বৈদেশিক মুদ্রাও সাশ্রয় হবে। তিনি এ বিষয়টি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। মৎস্যবিজ্ঞানী বললেন মাহবুবুল হক শাহীনের শামুক চাষ এবং এ থেকে মাছের খাবার তৈরির পুরো প্রক্রিয়ায় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকুয়াকালচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহফুজুল হক রিপন। তিনি বলেন, পুকুরে শামুক চাষ এবং তা থেকে খাবার তৈরি করে মাহবুবুল হক শাহীন সাফল্য পেয়েছেন। তারা দেখেছেন শামুক থেকে খাদ্য তৈরি করলে মাছের খাবার বাবদ ব্যয় প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। তিনি বলেন, যদি মাছ চাষে ব্যাপকভাবে শামুকের তৈরি খাবার ব্যবহার করা হয়, তাহলে বিদেশ থেকে মাছের খাদ্য ‘মিট অ্যান্ড বোন’ আমদানি অনেকাংশে কমে যাবে। এতে দেশের লাভ, চাষির লাভ। ড. মাহফুজুল হক রিপন বলেন, তার ধারণা, শামুক থেকে উৎপাদিত খাদ্য মাছ বেশি খায়। কারণ এ খাবার অনেকটাই প্রাকৃতিক। এতে মাছ তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধিও পায় বেশি। এ ছাড়া শামুকের তৈরি খাবার খাওয়া মাছ স্বাদেও অনেকটা ভালো হয় বলে তিনি জানান। ড. মাহফুজুল হক রিপন আরো বলেন, দেশে চাষি পর্যায়ে শামুক চাষ কতটুকু সম্ভব, এর সমস্যা এবং সম্ভাবনাগুলো কী কীÑ সেটি বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পের আওতায় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই একটি পুকুরে শামুক চাষ করে গবেষণা করছেন। এ বছরের শেষদিকে এ গবেষণার ফলাফল পাওয়া যাবে। চাষের কৌশল ১২০ শতাংশের পুকুরে প্রতি শতাংশ হিসেবে এক কেজি গোবর, এক কেজি খৈল ও ২৫০ গ্রাম ইউরিয়া পানিতে ভালোভাবে মেশাতে হবে। এ মিশ্রণ সমান চার ভাগে ভাগ করে তিন দিন অন্তর পানিতে ছিটিয়ে দিতে হবে। পুকুরের পানির রং যখন গাঢ় সবুজ হবে, তখন বুঝতে হবে পুকুরটি শামুক চাষের উপযোগী হয়েছে। এরপর খালবিল বা পুকুর থেকে শামুক সংগ্রহ করে প্রতি শতাংশ হিসেবে ২৫০ গ্রাম শামুক পুকুরের চারদিকে ছিটিয়ে দিতে হবে। পরবর্তী ১০-১৫ দিনের মধ্যে শামুক ব্যাপকভাবে বংশবিস্তার করবে। এরপর ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ শামুক পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ১২০ শতাংশ পুকুর থেকে ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে প্রায় দুই হাজার কেজি ছোট শামুক উৎপাদন সম্ভব। শামুকের খাবার হিসেবে প্রতি শতাংশ হিসেবে ২৫০ গ্রাম গোবর, ২৫০ গ্রাম খৈল এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া মেশানো কম্পোস্ট তিনদিন পরপর পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে। পুকুর থেকে শামুক তুলে চালের কুড়ার সঙ্গে মিশিয়ে তাজা শামুককে প্রথমে খাদ্য ভাঙানোর পিলেট মেশিনের মাধ্যমে গুঁড়ো করা হয়। এগুলো পরে রোদে শুকানোর পর খৈল ভাঙানোর মেশিনের মাধ্যমে আবার সূক্ষ্মভাবে চূর্ণ করে সরাসরি মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৩

মুক্তাগাছায় পুরনো জাতের কলাগাছ আবাদ বাড়ছে


স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তাগাছায় হাইব্রীড কলাগাছে ছত্রাক ও পোকামাকড়ের আক্রমণের কারণে বাড়ছে পুরনো জাতের কলা চাষ । । বিগত ১০/১২ বছর ধরে হাজার হাজার একর জমিতে চাষ হয়ে আসছে হাইব্রীড জাতের কলা চাষ । এতে ক্রমশ কমতে থাকে বাড়ির আঙ্গিনায় কলাগাছ । এক সময় অত্রাঞ্চলে প্রায় কৃষকের বাড়িতেই দেখা মিলতো পরিবেশ বান্ধব ও ছত্রাক তথা রোগব্যাধীমুক্ত বাইস্সা বা বিচি কলা, কবরী , চাম্পা , আনাচি, সাগর , বাংলা ইত্যাদি দেশীয় জাতের কলাগাছ । গাছে গাছে দেখা যেতো কাঁধিতে ঝুলছে ছোট বড় কলা। সম্প্রতি মুক্তাগাছায় গড় অঞ্চলে হাইব্রীড কলাগাছে মড়ক দেখা দেওয়ায় সচেতন হয়ে উঠছেন কৃষক। এখন গ্রামাঞ্চলের প্রতি বাড়িতেই দেশীয় কলা চাষ করতে দেখা যায় । দুল্লা গ্রামের কলাচাষী সরাফত আলী জানান , তার বাড়ির আঙ্গিনায় ১২ টি কলাগাছা আছে । ৮ সদস্যের সংসারে এই গাছের কলা খাওয়ার পরও বাজারে বিক্রি করা যায় । সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী উচ্চ ফলনশীল জাতের কলা গাছে ছত্রাক ও পোকামাকড়ের আক্রমন বাড়ছে । বার্তা সংস্থা এএনআই সূত্র মতে, জলবায়ু ও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে তিকর ছত্রাক ও পোকামাকড়ের ব্যাপক বংশবৃদ্ধি ঘটেছে । আর তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে মহামারী আকারে । বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফল সরবরাহকারী দেশ কোস্টারিকায় মীলিবাগ ও স্কেল ইনসেক্ট জাতীয় পোকামাকড়ের কবলে পড়ে মহামারীতে আক্রান্ত । অপরদিকে হাজার বছর ধরে নানা প্রতিকূল পরিবেশকে পাড়ি দিয়ে আজও বংশ পরম্মরায় টিকে আছে পুরনো দেশী জাতের কলাগাছ । পুরনো দেশীয় কলাচাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে কৃষি বিভাগকে এগিয়ে আসা দরকার বলে মনে করেন এলাকাবাসী ।

বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৩

ময়মনসিংহে ট্রাক চাপায় গৃহবধূ নিহত : ২ সন্তান আহত

স্টাফ রিপোর্টার : আজ বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের নাগলা বাজারে ট্রাক চাপায় সুফিয়া খাতুন ( ২৫) নামের গৃহবধূ নিহত হয়েছেন । ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল যোগে তারা ময়মনসিংহ - হালুয়াঘাট সড়কে নাগলা বাজারে আসার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন । এসময় তার কোলে থাকা ২ সন্তান ছিটকে পড়ে আহত হয় । হালুয়াঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ জানান, ট্রাকটি আটক করা হয়েছে । এব্যাপারে মামলা হয়েছে ।

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩

আলোকবর্তীকা নিয়ে দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে বিদ্যাগঞ্জে bdreport24.com: Welcome! www.bdreport24.com/‎05/01/2013


মনোনেশ দাস, স্টাফ রিপোর্টার , ময়মনসিংহ : এলাকার নাম বিদ্যাগঞ্জ হলেও আজো গড়ে উঠেনি এখানে বিদ্যার হাট বা বাজার। চারপাশে ধান ক্ষেত, ফসলী , ডোবা আর অনাবাদী জমি। তবে কবে কে বা কারা গ্রামটির নামকরণ করেছেন বিদ্যাগঞ্জ তা জানা যায়নি । ময়মনসিংহ শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে পূঁইপতন নিরবতা, পাখিদের কলরবে মুখরিত গ্রামটিতে প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে একটি কলেজ । অষ্টাধর অঞ্চলের প্রাণ পুরুষ কিংবদন্তী বিশিষ্ট সমাজসেবক মরহুম ফকির সোহরাব আলীর নামে নামকরণ হচ্ছে কলেজটি। এই কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হলে বিদ্যাগঞ্জ , অষ্টাধর , মুক্তাগাছার একাংশ মনতলা, তারাটি , ময়মনসিংহ সদরের একাংশ , ফুলপুর , জামালপুরের একাংশ পিয়ারপুরের কলেজগামী ছাত্রÑ ছাত্রীদের এক নব দিগন্তের সূচনা উন্মোচিত হবে। কলেজটি প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তা মরহুম সোহরাব আলীর সুযোগ্য সন্তানবর্গ। সমাজসেবক , পরোপকারী, দানবীর , গরীব দুঃখী মানুষের অকৃতিম বন্ধু , জায়গীর ভূগলি তথা অষ্টাধর ইউনিয়নের প্রাণ পুরুষ মরহুম ফকির সোহরাব আলীর ৬ পুত্রদ্বয় । এরা হলেন, ময়মনসিংহের বিশিষ্ট সমাজসেবক হাজী জালাল ফকির , গোলাম রব্বানী, হাজী কে এম গোলাম কিবরিয়া এফসিএ , মরহুম হাজী গোলাম মোস্তফা তারা , গোলাম ফারুক দুলাল এবং মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান । মরহুম ফকির সোহরাব আলীর সুযোগ্য সন্তান মহানুভব ব্যক্তিদের দয়া এবং দানের হাত এতই বেশী প্রশারিত যে, অত্রাঞ্চলের আবাল , বৃদ্ধ বনিতাদের মুখে মুখে। পার্বনে , ঈদে এমনকি শীতের কাপুনীতে জুবুথুবু গরীব দুঃখিরা যখন কষ্ট করেন ঠিক তখনই এই সমাজসেবকরা মুক্তহস্তে দান করেন বস্ত্র ও উপকরণ। হাসির ঝলকানি ফুঁটে ওঠে এসমস্ত চির দুঃখী মানুষের প্রাণে। সৃষ্টি কর্তার পাণে তারা খোলা মনে দুহাত তুলে দোয়া করেন , দুখিঃ মানুষের প্রাণ সঞ্চারে বেঁচে থাক তারা বংশ পরম্পরায়। মরহুম ফকির সোহরাব আলীর ৩য় পুত্র কে এম গোলাম কিবরিয়া । শুধু অষ্টাধার ইউনিয়নেই নয়। ফেলো অফ চাটার্ট একাউন্ট পাশ করে বৃহত্তর ময়মনসিংহবাসীকে উপহার দিয়েছেন এক অনুকরণীয় অনুসরনীয় মহানুভব মানুষ হিসাবে। দেশবাসীকে দেখিয়ে দিয়েছেন ময়মনসিংহের মানুষরাও পারে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সমাজসেবার মাইলফলক হয়ে দুঃখী মানুষের সেবায় এগিয়ে আসতে। সমাজ সেবার পাশাপাশি একাধারে তিনি বাংলাদেশের ১ম সারীর অগ্রণী ব্যাংকের একজন সুযোগ্য পরিচালক। একান্ত এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, আমাদের দেশে সম্পদ কম । তাই এই কম সম্পদকেই সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। তৎরূপ ক্ষমতাকেও সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। কিছু পাওয়ার যোগ্য মনে করলে আপনি পাবেন না। সঠিকভাবে তদ্বির করলে পাবেন। ময়মনসিংহে সুযোগ্য নেতার অভাব রয়েছে। বাজে লোকরা এসে ময়মনসিংহের নেতৃত্ব দখল করে নিয়েছে। তার পূর্বপুরুষদের সামাজিক অবস্থান প্রেক্ষাপটের স্মৃতিচারন করে বলেন, আমাদের পূর্ব পুরুষদের কোন লোভ লালশা ছিলো না। পূর্বপূরুষরা আমাদের দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন, কারো সম্পদের প্রতি লোভ করো না। আমরা সেই প্রতিজ্ঞা পালন করে যাচ্ছি। পূর্বপূরুষরা বলে গেছেন , তোমরা কেউ প্রচুর সম্পদের মালিক হতে পারবে না। তবে তোমরা আমাদের নির্দেশ মেনে চললে সুন্দর , সুখী ও সমৃদ্ধ জীবন যাপন করতে পারবে। তিনি বলেন, বিদ্যাগঞ্জবাসীর দাবীর প্রেক্ষিতেই মূলত কলেজ নির্মাণের কাজ গ্রহন করা হয়েছে। কলেজ প্রতিষ্ঠায় ইতিমধ্যে ২৪ কাঠা জমি ক্রয়ের লক্ষে রেজিস্ট্রেশনের কাজ এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, আমার মরহুম ভাই হাজী গোলাম মোস্তফা তারা স্ব উদ্যোগে অত্রাঞ্চলের মানুষের বিদ্যা শিক্ষাকে প্রসারিত করতে ৫ টি স্কুল স্থাপন করে গেছেন। তন্মধ্যে ৩টি স্কুল ইতিমধ্যে এমপিওভূক্ত হয়েছে। আমার পক্ষ থেকে অত্রাঞ্চলে ৫টি মসজিদ নির্মান করে দিয়েছি। পিয়ারপুর বালিকা বিদ্যালয়ের বিদ্যার্থীদের দুর্ভোগ বিবেচনা করে হোস্টেল করে দিয়েছি। পরবর্তীতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমার বোন জুবায়দা খাতুনের নামে হোস্টেলটির নামকরণ করেছেন। কানাডায় অধ্যয়নরত তিন ছেলে সন্তানের জনক একে গোলম কিবরিয়া বলেন, আমার ছাত্র জীবনেই পিতা মাতা গত হয়েছেন। অকপটে স্বীকার করে বলেন,আমার প্রতিষ্ঠার পেছনে বড় ভাই ফকির আব্দুল জলিল পিতা মাতার অভাব পূরণ করেছেন। এবং তিনিই নির্ধারণ করেছেন আমাকে চাটার্ট একাউন্ট হতে। ঢাকা থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ময়মনসিংহ। শিক্ষা শহর হিসাবে ময়মনসিংহকে ঘোষনা করার দাবী জানিয়ে তিনি বলেন, ময়মনসিংহে কোন মস্তান থাকবে না। এখানে রয়েছে যোগ্য নেতৃত্বের অভাব। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ময়মনসিংহ একদিন আরো ভালো করবে এবং সঠিক নেতৃত্ব বেরিয়ে আসবে। রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধিত্বে র বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ । আওয়ামীলীগের নেত্রী যদি আমাকে সুযোগ্য মনে করে যে কোন প্রতিনিধিত্ব বা নেতৃত্বে আমার প্রয়োজন বলে মনে করে কোন নির্দেশ দেন তাহলে আমি সেই নির্দেশ যথাযথভাবে পালন করবো। এবং জনস্বার্থে নির্যাতিত , নিষ্পেষিত, অবহেলিত দুঃখী মানুষের পাশে দাড়িয়ে যোগ্য নেতৃত্ব বিকাশে এগিয়ে আসবো। এলাকাবাসী বলেন, শুধু বিদ্যা শিক্ষার দ্বার উন্মোচনই নয়। বিদ্যাগঞ্জে অগ্রণী ব্যাংকের কার্যালয় স্থাপন , হাসপাতাল স্থাপন , বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে মুক্তহস্তে দান, স্ব উদ্যোগে ডাক্তার এনে চিকিৎসার ব্যবস্থা ও বিনামূল্যে ওষুধ ও উপকরণ বিতরণ এবং এলাকার সার্বিক উন্নেয়নে একে গোলাম কিবরিয়া এফসিএ এবং তার পরিবার যেভাবে এগিয়ে আসেন , ঠিক সেভাবে দেশের প্রতিটি এলাকার প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিগণ এগিয়ে আসলে সুখী , সমৃদ্ধ এক মডেল দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে স্থান করে নিবে বাংলাদেশ ।

MUKTAGACHA RAJBARI PHOTO PICTURE


MUKTAGACHA (Zamindari) AREA: xx km2 REVENUE: xx ACCESSION: 1951 STATE: Bengal DYNASTY: Varendra Brahmin RELIGION: Hindu Present Ruler: Rani Shipra Acharya Chowdhury, present Head of the Muktagacha zamindari family since 2005. born 1965, married 7th December 1981, Raja Devashish Acharya Chowdhury, Zamindar of Muktagacha, and has issue, three daughters. PREDECESSORS AND SHORT HISTORY: Founded by Srikrishna Acharya Chowdhury, a Varendra Brahmin, and a revenue officer of Nawab Murshid Quli Khan, Nawab Nazim of Bengal 1703/1727, and who received the ijaradari of Alaphshahi pargana, one of the 22 estates of Bengal. After the death of Isha Khan, three more parganas were added to the estate. While returning from Murshidabad by boat, a local artisan named Muktaram Karmakar, presented him with a gold lamp-stand, called Gacha in Bengali. The Zamindar, in an effort to acknowledge the gift and to show respect to the presenter, renamed the town to Muktagacha. Estate holders were.... SRI KRISHNA ACHARYA CHOWDHURY, 1st Zamindar of Muktagacha 1727/-, married and had issue. Kumar Ram Ram Acharya Chowdhury Kumar Hori Ram Acharya Chowdhury, Zamindar of Aatani, married Rani Bidyamoyee Devi, and had issue. Maharaja Jagat Kishore Acharya Chowdhury, Zamindar of Aatani (half portion) of the total estate; married and had issue (see below). Kumar Bishnu Ram Acharya Chowdhury Raja Shiva Ram Acharya Chowdhury (qv) Raja SHIVARAM ACHARYA CHOWDHURY, Zamindar of Muktagacha, married and had issue. Kumar Raghu Nandan Acharya Chowdhury, he donated land for the establishment of Mymensingh town in 1787; married and had issue. Kumar Gouri Kanta Acharya Chowdhury Kumar Kashi Kanta Acharya Chowdhury Kumar Surya Kanta Acharya Chowdhury, his dwelling lodge is now being used as the Muktagachha Shaheed Smriti Government College; he established the Raj Rajeswari Water Works, Shashi Lodge, Alexandra Castle, Suryo Kanta Hospital and the Town Hall, he also donated land worth two lakh to construct the Dhaka-Mymensingh railroad. Maharaja Shashi Kanta Acharya Chowdhury (qv) Maharaja SHASHIKANTA ACHARYA CHOWDHURY, Zamindar of Muktagacha, married and had issue. Raja Jagat Kishore Acharya Choudhury (qv) Kumar Jivendra Kishore Acharya Maharaja JAGAT KISHORE ACHARYA CHOWDHURY, Zamindar of Muktagacha, he was a great patron of Music and established the Bidyamoyee Girls High School, and Ram Kishore High School at Muktagachha; married and had issue. Kumar Jeetendra Kishore Acharya Chowdhury Kumar Bhupendra Kishore Acharya Chowdhury ........ Raja BAKUL ACHARYA CHOWDHURY, Zamindar of Muktagacha -/1971, educated privately initially, then received a post-graduate degree in Philosophy and a B.A. in Mathematics, married and had issue, eight children. He was killed by the Pakistani Army during the Liberation War of 1971 and is now recognized as a ‘Martyr’ by the Government of Bangladesh. Raja Devashish Acharya Chowdhury (qv) Raja DEVASHISH ACHARYA CHOWDHURY, Zamindar of Muktagacha 1971/2005, married Rani Shipra Devi (qv), and had issue, three daughters. He died 2005. Rani Shipra Devi, Zamindarani of Muktagacha (see above)MYMENSINGH (Zamindari) Present Ruler: PREDECESSORS AND SHORT HISTORY: Maharaja SHASHI KANT ACHARYA CHOUDHURY, Zamindar of Mymensingh, Raja of Muktagacha, Mymensingh; he was granted the title of Raja Bahadur as a personal distinction in January 1913; married and had issue, leaving three sons and three daughters. He died on or about 31st May 1944 aged 59. Maharaja Sitangshu Kanta Acharya Bahadur (qv) Kumar Snehansu Kanta Acharya, educated at the Scottish Church College, and the University of Calcutta, he studied and passed the exams of Barrister-at-Law from the Inns of Court in London; member of the Indian Students Group Movement; former Advocate General of West Bengal and C.P.I. (Marxist) leader, he was awarded the Order of Merit of Syria in 1957; married Srimati Supriya Devi, born 1922, died 31st October 2002 in Kolkata, Member, State Control Commission of the C.P.I.(Marxist), and a leader of the women's movement, an author and translator of note, she had published works of the the Chinese poet, Lu Shun; she was also involved with the Asiatic Society and the Indo Soviet Cultural Society; and had issue, a son and a daughter. Dr. Sourangshu Kanta Acharyya. Prof. Bijoya Goswami, [born 7th December 1951?], Professor of Sanskrit, Jadavpur University Maharaja SITANGSHU KANTA ACHARYA Bahadur, Zamindar of Mymensingh, Raja of Muktagacha, married Srimati Maharani Reba Acharya, and had issue, two sons. He died on or about 5th June 1952. Kumar Sahasrangshu Kanta Acharya, fl.1962, married 1956 (div. 1959), Janet Hicks from Essex, England. OTHER MEMBERS: Raja Harisch Chandra Chaudhri, descendant of Sri Krishna Chaudhri, Zamindar of Karni, Rajshahi; he was granted the title of Raja on 1st January 1877 as a personal distinction in recognition of his contributions to various works of public utility, married and had adoptive issue. (A) Kumar Upendra Chandra Choudhury/Chaudhri, title of Kumar was granted as a personal distinction on 18th July 1861 Janet Hicks, born about 1937, Miss Essex 1956; married 1956 (div. 1959), the Maharaja of Mymensingh, born 1930. [The Straits Times, 7 May 1956, Page 2] Rajashri Gopal Chandra Acharya Chowdhury, married and had issue. (Rajashri Bari, Muktagachha, Mymensingh, Bengal, India) Sudhir Chandra Acharya Chowdhury, born 1892 in Muktagachha, Mymensingh, married Smt. Soroj Bashini Devi, and had issue. Subodh Chandra Acharya Chowdhury Sunith Chandra Acharya Chowdhury, married Smt. Sabita Chakravarty, and had issue. Sujit Chandra Acharya Chowdhury B.Sc.(Eng.), M.Sc., D.I.C., A.C.G.I., C.Eng., M.B.C.S., C.I.T.P., born in Kolkata, married in Kolkata, Smt. Sumita Chakravarty, and has issue. Smt. Sharmila Acharya Chowdhury Dr. Subhash Chandra Acharya Chowdhury Sukesh Chandra Acharya Chowdhury ADDITIONS, CORRECTIONS, SUGGESTIONS? ... Click_here DOWNLOAD or FILL IN SUBMISSION FORM / QUESTIONNAIRE Back to WORLD OF ROYALTY or INDIAN PRINCELY STATES THIS PAGE WAS LAST MODIFIED : 16 December 2013 SEND THIS PAGE TO A FRIEND OR RELATIVE

MUKTAGACHA MYMENSINGH UPAZILA OF BANGLADESH


A study was conducted to determine the quality of water for irrigation from the surface water of water bodies in Muktagacha Upazila under Mymensingh District. Water samples from 19 different water bodies (river, pond, khal, canal, beel etc.) located all over the upazila were collected and analyzed for chemical composition and properties to classify them according to their suitability for irrigation. All water samples were found excellent to good and normal for irrigation in respect of salinity or Electrical Conductivity (EC) and Sodium Adsorption Ratio (SAR) respectively, and practically neutral to slightly alkaline in respect of pH. Considering boron concentration most of the samples was found to be excellent for all types of crops of the study area. Conventional Classification of water by Piper diagram have been done to show clustering of data points to indicate samples that have similar composition. Geographical Information System (GIS) have been used in mapping, which greatly aided in the understanding of and decision making in water resources management. Any initiative for surface water development for planned irrigation practices is highly encouraged.

MUKTAGACHA MYMENSINGH BANGLADESH , many archeological sites in Mymensingh region

Muktagacha dynasty in Mymensingh, a part of zamindar Nagendra Narayan Acharya Chowdhury’s house is still to be taken over by Department of Archeology [DoA] as a Protected Archeological Monument. The historic house is on the verge of collapse due to years of neglect by the authorities. Deserted over 60 years ago, the house is engulfed with weeds due to lack of proper maintenance and no one has come forward to take the responsibility of caring for the heritage building. The zamidars left the country after partition in 1947 and since then the house has remained uncared for. The doors and windows of the house were stolen over time. The mosaic floor though is still in good condition. Zamider Nagendra Narayan allotted a portion of his palace to establish a school at the house to educate female members of the zamindars’ family in 1907. The house with six-rooms and a staircase at the back was greatly admired by other zamindars of Muktagacha. As the number of students increased, the school was shifted to an adjacent site in 1940 and it is now Nagendra Narayan Pilot Girls High School. If some repair work is carried out on the roof of the house and the doors and windows are set in place, the building could withstand the elements for many years, said teachers of Nagendra Narayan Pilot Girls High School. “We repaired one room of the six-room building to use it as a storeroom for abandoned articles of the school,” said Ashotush Sarker, headmaster of the school. K.M Khaled Babu, MP, from Muktagacha and upazila nirbahi officer recently visited the school and assured that the local authorities would take necessary steps to protect the house, informed the headmaster. On different occasions locals have demanded the renovation of the deserted houses of Muktagacha zamindars but all their appeals have gone in vain, said Devasish Ghosh Bappi, vice-chairman of Muktagacha upazila parishad. Advocate Badar Uddin Ahmed, Muktagacha Upazila Parishad chairman told this correspondent that there has been no well thought out initiative to preserve the historic relics of Muktagacha. No one has come forward to take care of the heritage site. Photo: Ridwan Adid Rupon Shyamol Krishna Chakraborty, a veteran porohit (priest) of Muktagacha said that the temples built during the zamindars’ period have historic appeal and should be protected without delay. The DoA has taken six sites under its wing but there are also some sites in Muktagacha with same historical importance, said Shyamol Krishna. The glorious past of Muktagacha can only be preserved thorough care of all historic sites such as Boro Hishyabazar Kali Mandhir, Pilkhana Brammah-Bishnu-Moheswar Mandhir, Atani Bazar Gouranga Mandhir, Kutubpur Shiva Mandhir, Kirtankhola Mandhir, Laxmikhola Shiva Mandhir and Rajrajeswari Mandhir, Shyamol Krishna urged. An official of DoA, on condition of anonymity, told this correspondent that due to a shortage of manpower in the department, many archeological sites in Mymensingh region are yet to be traced.

সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৩

মুক্তাগাছার কুমারগাতা ইউনিয়নে জনগণের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি


muktagachaমুক্তাগাছা সংবাদদাতা :সোমবার কুমারগাতা ইউনিয়নের ২৮ নং গাড়াইকুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘জনগণের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি’অনুষ্ঠান।সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) মুক্তাগাছা এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) উদ্যোগে“ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করতে প্রয়োজন স্থানীয় নাগরিক এবং ইউনিয়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ”-স্লোগানকে সামনে রেখে সনাক সভাপতি অধ্যাপক এখলাছুর রহমান জুয়েলের সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর পর্বে ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. আহসান ইমতিয়াজ হবি তার নিজের ওয়ার্ডের বিভিন্ন ভাতা, রাস্তাঘাট নির্মাণ, স্থানীয় পানি নিষ্কাশনের জন্যে ড্রেন সংস্কার এবং এলজিএসপি থেকে পাওয়া বরাদ্দের ব্যবহার বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।অনুষ্ঠানে ইয়েস সদস্যদের পরিচালনায় একটি তথ্য ও পরামর্শ ডেস্কের আয়োজন করা হয়। সেখান থেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলকে ইউনিয়ন পরিষদের সেবা ও বাজেট বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করা হয়।আহসান ইমতিয়াজ হবি বলেন, “জনগণের ভোটে যেহেতু আমরা নির্বাচিত হয়েছি সেহেতু জনগণের প্রতি আমাদের দায়িত্ব রয়েছে এবং আমরা সে দায়িত্ব মাথায় রেখেই কাজ করি এবং ভবিষ্যতেও করব। তবে ইউপি সদস্য হিসেবে সকল ক্ষেত্রেই সমাধান দিতে পারি না।” তিনি বলেন, “ইউনিয়ন পরিষদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার জন্য সনাক তথা টিআইবি’র এ ধরনের প্রয়াসে তিনি খুব খুশি।”টিআইবির এরিয়া ম্যানেজার-সিই চিত্ত রঞ্জন রায়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সনাক সদস্য ও সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মো. আবদুস সবুর। এতে শিক্ষানুরাগী আমিনুর ইসলাম, আতিকুল ইসলাম মঙ্গল ও দিনিকুল ইসলাম বক্তব্য দেন।

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৩

মুক্তাগাছার ডাকবাংলো মাঠে আ’লীগের প্রতিবাদ সভা


মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ ) সংবাদদাতা : ১৮ দলের নাশকতার প্রতিবাদে রবিবার উপজেলা আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । বিকালে শহরের ডাকবাংলো মাঠে প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন আ’লীগ নেতা আব্দুস সামাদ মাষ্টার । বক্তব্য রাখেন, জেলা আ’লীগ নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যান এড. বদর উদ্দিন আহমেদ , মো: আক্কাস আলী , বিল্লাল হোসেন প্রমুখ । পরে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয় ।

মুক্তাগাছার শিব মন্দির থেকে চুরি হওয়া কোটি টাকা মূূল্যের শিবমূর্তী উদ্ধার

মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) সংবাদদাতা অবশেষে রবিবার (২২ডিসেম্বর) বিকালে মুক্তাগাছার বাঁশাটি ইউনিয়নের লাঙ্গুলিয়া থেকে চুরি হওয়া শিবমূর্তী উদ্ধার হয়েছে । গত ৪ মাস আগে পৌর এলাকার লক্ষীখোলা শিব মন্দির থেকে মূর্তিটি চুরি হয় । ঘটনায় পুলিশ ৪ জনকে আটক করে । আটককৃতরা এখনো জেল হাজতে রয়েছে । পুলিশ জানায় , রবিবার লাঙ্গুলিয়ার বাসিন্দা দুলাল মাষ্টারের বাড়ির সামনে ছালায় মোড়ানো মূর্তি দেখে মাষ্টারের মেয়ে শিলা রাণী পুলিশে খবর দেয় । পরে পুলিশ মর্তিটি উদ্ধার করে । মুক্তাগাছায় আ’লীগের মিছিল ও প্রতিবাদ সভা

১৯৭১ মুক্তাগাছায় গণহত্যার স্মৃতি হারিয়ে যাওয়ার পথে


মুক্তাগাছা সংবাদদাতা : ১৯৭১ পাকবাহিনী সালে মুক্তাগাছা পৌর এলাকার ঈশ্বরগ্রাম মাঝিপাড়ায় একই বাড়ির ৫ জনকে গুলি করে হত্যা করে । সরকারী বেসরকারী ভাবে এই স্থানে স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হলেও নিহতের স্বজনদের জমি দানে অনীহার কারণে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে । জানা যায় , পাকহানাদার বাহিনী মাঝিপাড়ার কেরাল চন্দ্র দাস, ছোট বিরেণ , বড় বিরেণ , দীগেন্দ্র চন্দ্র দাস ও ঠাকুর দাসকে ৭১’সালে তাদেরই বাড়ির সামনে লাইনে দাড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করে । মুক্তিযুদ্ধের এই স্মৃতি ধরে রাখতে দুই হাজার সালের পর থেকে কয়েক দফায় সরকারীভাবে উদ্যোগ নেয়া হয় ঘটনাস্থলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের । শহীদদের বংশদ্ভুতরা জমি দিতে অস্বীকার কারায় মুছে যেতে বসেছে ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি । জানা যায় , ঘটনাস্থলের জমির মালিক এখন শহীদদের ওয়ারিশ কার্তি দাস ও বেঙ্গু চরণ দাস । তারা ইতিমধ্যে ঐ জমি ভাগাভাগি করে নিয়েছেণ । স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে আগ্রহী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সরকারী সংশ্লিষ্ট বিভাগ কয়েকদফা উদ্যোগ নিয়েছেন এখানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের । শহীদদের ওয়ারিশরা একচুল পরিমাণেরও জমি দিতে নারাজ । মুক্তাগাছা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার এড. ইদ্রিস আলী জানান , সারকারীভাবে মুক্তাগাছার প্রায় সকল বদ্ধভূমি ও হত্যার স্থানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে । শুধু এখানেই ঘটছে ব্যাঘাত । তিনি আরও জানান, এখানে স্মৃতিস্তম্ভ না হলে নতুন প্রজন্মের কাছে স্মৃতি হারিয়ে যাবে ।

ময়মনসিংহ-৫ মুক্তাগাছা আসনের প্রার্থী সালাউদ্দিন মুক্তির নাম নেই জাতীয় পার্টির ওয়েব সাইটে


স্টাফ রিপোর্টার : ময়মনসিংহ-৫ মুক্তাগাছা আসনের প্রার্থী সালাউদ্দিন মুক্তির নাম নেই জাতীয় পার্টির ওয়েব সাইটে মনোনয়ন গৃহীত হয়নি বা প্রত্যহার করেননি যারা এই তালিকায় নাম নেই সালাউদ্দিন মুক্তির । অপরদিকে এরশাদের নির্দেশ অমান্য করে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি যারা -সেই তালিকায় নাম নেই সালাউদ্দিন মুক্তির |jatiyo-party.com এ প্রকাশিত সংবাদ এইরুপ ,মনোনয়ন গৃহীত হয়নি বা প্রত্যহার করেননি যারা জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ নির্বাচন থেকে সরে দাড়ানোর ঘোষণা দেন এবং সাথে সাথে নেতাকর্মীদেরকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করার আহবান জানান । কিন্তু অনেকে এরশাদের নির্দেশ অমান্য করে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি । অনেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন কিন্তু গৃহীত হয়নি । তাদের তথ্য নিচে দেওয়া হল- প্রথমে যারা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন কিন্তু গৃহীত হয়নি - রংপুর-২ (গংগাচড়া) আসনে জাপার মশিউর রহমান রাঙা । রংপুর-৩ (রংপুর সদর) জাপার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ।রংপুর-৪ (কাউনিয়া-পীরগাছা) আসনে জাপার করীম উদ্দিন ভরসা। রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ)জাপার নূর আলম জাদু। রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে জেলা জাতীয় পার্টির (জাপা) সাধারণ সম্পাদক শাহাবুদ্দীন বাচ্চু । লালমনিরহাট -১ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ । লালমনিরহাট -৩ জি এম কাদের । পটুয়াখালী রুহুল আমিন হাওলাদার । ঢাকা-১৭ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ । এরশাদের নির্দেশ অমান্য করে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেনি যারা - চট্টগ্রাম -৫ হাটহাজারী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ । চট্টগ্রাম কতোয়ালী জিয়াউদ্দিন বাবলু । খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ । চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) এম এ ছালাম । বরিশাল-৩ আসনে জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া । বরিশাল-৬ আসনে নাসরিন জাহানকে । সিলেট-২ আসনে ইয়াহইয়া চৌধুরী এহিয়া । ময়মনসিংহ-৮ ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম । ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশালে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এম এ হান্নান । ময়মনসিংহ-৪ সদরে জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদ । ফেনী-৩ আসনে(সোনাগাজী-দাগনভুঁঞা) তিন প্রার্থী জাতীয় পার্টির রিন্টু আনোয়ার । নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর) আসনে জাতীয় পার্টির নেতা আনোয়ার হোসেন শান্ত। খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে সুনীল শুভ রায় ।নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির জয়নাল আবেদিন । নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও) আসনে জাতীয় পার্টির লিয়াকত হোসেন খোকা । নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর-বন্দর) আসনে জাতীয় পার্টির নাসিম ওসমান ।সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান । রাঙামাটিতে জাতীয় পার্টির ডা. রূপন দেওয়ান । কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী ও ভুরুঙ্গামারী) আসনে এমপি একেএম মোস্তাফিজার রহমান। কুড়িগ্রাম-২ তাজুল ইসলাম চৌধুরী । কুড়িগ্রাম-৩ একেএম মাঈদুল ইসলাম । বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ । বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার । বগুড়া-৬ নূরুল ইসলাম ওমর । সিলেট-৫ সেলিম উদ্দিন । হবিগঞ্জ-১ মোহাম্মদ আবদুল মুনিম চৌধুরী । কুমিল্লা-২ মোহাম্মদ আমির হোসেন । কুমিল্লা-৮ নুরুল ইসলাম মিলন । লক্ষ্মীপুর-২ মোহাম্মদ নোমান । হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে হবিগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক শংকর পাল, হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জ সদর- লাখাই) আসনে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাবপুর) আসনে জাতীয় যুব সংহতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ সভাপতি আব্দুল আহাদ চৌধুরী। ঢাকা-১ আসনে সালমা ইসলাম । ঢাকা আরেকটি আসনে আবু হোসেন বাবলা । ঢাকা অন্য একটি আসনে কাজী ফিরোজ রশীদ । গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনে অ্যাডভোকেট মিয়া আনোয়ার হোসেন। কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবল হক চুন্নু । নীলফামারী-৪শওকত চৌধুরী । মৌলভীবাজার-১ বড়লেখা আসনে আহমেদ রিয়াজ । মৌলভীবাজার-২ কুলাউড়া আসনে মুহিবুল কাদের চৌধুরী । পটিয়া আসনে সিরাজুল ইসলাম । সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আলহাজ ডা. আবু বকর সিদ্দিক । লক্ষ্মীপুর-১ রামগঞ্জ আসন মাহমুদুর রহমান । নোয়াখালী - ৬ হাতিয়ায় আনোয়ারুল আজিম । কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের তাহা ইয়াহিয়া । খুলনা-২ আসনে রাশিদা করিম ।

মুক্তাগাছায় কিন্ডারগার্টেন বৃত্তি পরীক্ষা ২০১৩ অনুষ্ঠিত

মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি : উৎসবমুখর পরিবেশে মুক্তাগাছা আর,কে মডেল হাই স্কুলে অনুষ্ঠিত হল কিন্ডারগার্টেন বৃত্তি পরীক্ষা ২০১৩। ২০ ডিসেম্বর শুক্রবার মুক্তাগাছা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন আয়োজিত বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টায় শুরু হয় এবং তা শেষ হয় ১২টায়। এতে মুক্তাগাছা উপজেলার ২০টি কিন্ডারগার্টেনসহ বিভিন্ন স্কুলের ৫শ শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করে । বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ৪৫ জন শিক্ষক/শিক্ষিকা এতে কক্ষ পরিদর্শন সহ বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করেন। পরীক্ষায় সকল ছাত্র/ছাত্রীর অংশগ্রহন ছিল স্বতস্ফুর্ত। আগামী ফেব্র“য়ারী মাসে ফলাফল প্রকাশ হবে বলে জানিয়েছেন এসোসিয়েশনের সভাপতি।

শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৩

মুক্তাগাছায় রাজনৈতিক কর্মকান্ডে স্থবিরতা


স্টাফ রিপোর্টার : সারাদেশে সরকারী বেসরকারী দলগুলির কেন্দ্রীয় কর্মসূচী মুক্তাগাছায় পরিলক্ষিত হচ্ছে না । আভ্যন্তরীন কোন্দল , গ্রুপ্রিং লোবিং এবং নিজস্বার্থের দিকে অধিকাংশ নেতা কর্মী ধাবিত হওয়ায় কুলষিত করেছে রাজনৈতিক অঙ্গণ এমন দাবী বিশ্লেষকদের । জানা যায় , ৭০ এর দশক পর্যন্ত সংসদ ও মুক্তাগাছার রাজনৈতিক মাঠ দখল করে রাখে আওয়ামীলীগ । এরপর বিএনপি’ জাতীয় পার্টি ২ হাজারের দশকে এই মাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয় । পর্যায়ক্রমে খন্দকার আব্দুল মালেক শহীদুল্লা , মরহুম এড. শামছুল হক, কেরামত আলী তালুকদার , মরহুম শামছুল হুদা চৌধুরী গণপরিষদ ও সংসদ সদস্য হয়ে রাজনৈতিক অঙ্গণের ধারক বাহক হিসাবে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় সমর্থ হন । ৯০ এর দশক থেকে রাজনৈতিক মাঠ স্থানীয় বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়ায় রজনৈতিক জৌলুষ কমতে থাকে । ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের কিছুদিন আগে ইন্তেকাল করেন সংসদ সদস্য কেরামত আলী তালুকদার । তৎকালীন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবু জো ফজলুল হক বাবলু ১৫ ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনে অংশ নিয়ে এমপি নির্বাচিত হন । ঢাকায় চাকুরী জীবনের সমাপ্তি ঘটিয়ে বিএনপি’র টিকিট নিয়ে আ’লীগ সরকারের আমলে বিএনপি’র টিকিটে এমপি হিসাবে নির্বাচিত হন একেএম মোশাররফ হোসেন এফসিএ । কপাল ভাঙ্গে আবু রেজা ফজলুল হক বাবলুর । বিএনপি ২ হাজারের দশকে আবারও ক্ষমতায় এলে প্রতিমন্ত্রী হিসাবে নিয়োগ পেয়ে এলাকার ব্যাপক উন্নতি সাধণ করেন । ৯০’এর দশক থেকে আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক ধ্বস নামে । জাতীয় পার্টির প্রখ্যাত নেতা আব্দুর রশীদ কালা মিয়ার নেতৃত্বকে জলাঞ্জলী দিয়ে এরশাদ সরকারের আমলের মন্ত্রী ও স্পীকার শামসুল হুদা চৌধুরী আ’লীগে যোগ দেন । টিকিট নিয়ে সংসদ নির্বাচনে পরাজয় বরণ করে রাজনৈতিক অঙ্গণ থেকে অবসর নেন তিনি । আ’লীগের রাজনীতিতে ঘটে ব্যাপক পরিবর্তন । হাল ধরেন ঢাকা থেকে আগত সংবাদপাঠিকা রাশিদা মহিউদ্দিন , শিল্পপতি মালেক (ভাংগারি) । রাশিদা মহিউদ্দিন রাজনৈতিক অঙ্গণকে চাঙ্গা করে ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে কিছু ভোটের ব্যাবধানে পরাজিত হন । ২০০৬ সালের সংসদ নির্বাচনের আগেই রাশিদা মহিউদ্দিন ও আব্দুল মালেক ইন্তেকাল করেন । ২০০৬ সালে আ’লীগের টিকিটে নির্বাচিত হন একেএম খালিদ বাবু । এই নির্বাচনে একেএম মোশাররফ হোসেন ময়মনসিংহ সদর আসনে নির্বাচন করে পরাজিত হন । মুক্তাগাছা আসনে নির্বাচন করেন তার ছোট ভাই জাকির হোসেন বাবুল (ক্লাসিক) । এদিকে আসন্ন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একমাত্র পার্থী জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন মুক্তি । সাম্প্রতিক সময়ে এই রাজনৈকি দলগুলির একটিতেও কোন কার্যক্রম পরিলক্ষিত হচ্ছে না । আ’লীগ সমর্থিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মী জানান , দলের নেতা কর্মীরা আজ কয়েক ভাগে বিভক্ত । এদের অনেকেই ক্ষমতার স্বাদ নিয়েছেন । যারা বঞ্চিত হয়েছেন তারা নিজেদের দলীয় কর্মকান্ড থেকে বিরত রাখছেন । আবু রেজা ফজলুল হক বিএনপি’র এমপি হিসাবে মুক্তাগায় বিজয়ী হলেওকয়েক বছর ধরে নিষ্কিয় । সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি তথা ১৮ দলের অবরোধ কর্মসূচীতে নেই বিএনপি’ নেতাকর্মীদের অংশগ্রহন । অপরদিকে নিজেরদের দলীয় সাংসদের মনোনয়ন প্রত্যাহারে ১৮ দলের নাশকতা প্রতিরোধসহ কোন কর্মসূচীতেই অংশগ্রহণ নেই আ’লীগের নেতা কর্মীদের । এদিকে আ’লীগের সাথে জাতীয় পার্টির টানাপোড়নে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে গেছে জাতীয় পার্টি । থানা জাপার যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বিপ্লব জানান , কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসাবে এরশাদের মুক্তির দাবীতে সম্প্রতি মাইকিং করতে গেলে থানা পুলিশ মাইকিং বন্ধ করে দিয়ে রিকশা ও সরঞ্জামসহ ২কর্মীকে থানায় এনে রাখে । এব্যাপারে হবু সাংসদ সালাউদ্দিন মুক্তি কোন ভ’মিকা না নেয়ায় তিনি নিজেই আটককৃতদের থানা থেকে ছাড়িয়ে আনেন বলে দাবী করেন ।

শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৩

ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র উদ্বোধন করলেন পিঠা উৎসব


স্টাফ রিপোর্টার : শুক্রবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ শহরের সানকিপাড়া এলাকায় বেসরকারী সংস্থা ‘মাটি ” ও স্থানীয় এলাকাবাসীর উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে । পিঠা উৎসবে রকমারী পিঠা স্থান পায় । ঐতিহ্যবাহী পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন , ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ও দি চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাসিট্রজ সভাপতি ইকরামুল হক টিটু । এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পেরৗরসভার কাউন্সিলর খোদেজা আক্তার , সাবেক চেয়ারম্যান আতাহারুল ইসলাম বুলবুল , সংগঠনের কর্মকর্তা কর্মচারী কর্মচারী ও স্থানীয় অধিবাসীগণ । ছবি রেড মিল্লাত

মুক্তাগাছায় শ্যামপুর জগন্নাবাড়ী কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি


স্টাফ রিপোর্টার : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার কুমারগাতা ইউনিয়নের শ্যামপুর জগন্নাবাড়ী কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে না জানিয়ে গোপনে দুইজন শিক্ষিকাকে নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে । এব্যাপারে ভুক্তভোগী বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি’ মেম্বার মো: খলিলুর রহমান (রতন) সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন । অভিযোগকারী আবেদনে উল্লেখ করেন, ২০০৩ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত তিনি কুমারগাতা ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড সদস্য ছিলেন । ২০০৭ সালে স্কুলটির সহকারী শিক্ষক নিজাম উদ্দিন চলে যাওয়ায় তার পদে স্থলাভিসিক্ত হন তাহামিনা আক্তার । সম্প্রতি রাশিদা ও শামীমা নামের দু’ই জনকে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করতে দেখে কৌতুহলের সৃষ্টি হয় । স্কুল কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে জানতে পান যে, তারা ঐ স্কুলে ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষিাকা পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন । নিয়োগকালীন সময়ে তিনি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ছিলেন । তিনিই জানেননা নিয়োগের বিষয়টি । অপরদিকে দেখতে পান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক হাজিরা ২০০৯ সাল থেকে তারা হাজিরা দিচ্ছেন । ছাত্র ছাত্রীদের লেখাপড়া না করিয়ে ৪ বছরের অর্থ আতœসাতের লক্ষে তাদের এই পরিকল্পনা । উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ নিয়োগের বিষয়ে অবগত নন বলে জানান । মুক্তাগাছায় শ্যামপুর জগন্নাবাড়ী কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ

মুক্তাগাছায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের কর্মশালা অনুষ্ঠিত


স্টাফ রিপোর্টার :মুক্তাগাছা এডিপি ও সাউথ এডিপি ওয়ার্ল্ডভিশনের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল স্থানীয় নন্দীবাড়ী অডিটরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টারে দিনব্যাপী অনুষ্ঠনের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট বদর উদ্দিন আহমেদ। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, জেলা ওয়ার্ল্ড ভিশনের স্বাস্থ্য কো-অর্ডিনেটর ডা. জয়ন্ত কুমার নাথ, মুক্তাগাছা এডিপি ম্যানেজার ইউজিন রড্রিক্স, সাউথ এডিপি ম্যানেজার রাজু উইলিয়াম রোজারিও, ডিভিশনাল ডিএমই মোক্তাদির ইসলাম খান রাজিব, মনিটরিং অফিসার সাখাওয়াত হোসেন, মিজানুর রহমান, সমাজ সেবিকা মলিনা রানী দত্ত, এনজিও প্রতিনিধি মজিবুর রহমান, শিক্ষক শামছুদ্দিন আহমেদ সেলিম প্রমুখ। কর্মশালায় অংশ নেন ওয়ার্কিং কমিটির মেম্বার, কমিউনিটি কনভার্সেশন, শিশু ফোরাম ও সরকারি-বেসরকারি, এনজিও প্রতিনিধি এবং সাংবাদিকগণ। কর্ম পরিকল্পনায় শিশু অধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্য, বাল্য বিবাহ রোধসহ নানা সমস্যা প্রাধান্য পায়।

MUKTAGACHA মুক্তাগাছা muktagacha Muktagacha Muktagacca


Muktagachha Upazila From Wikipedia, the free encyclopedia Jump to: navigation, search Muktagacha মুক্তাগাছা Upazila Muktagachha Upazila is located in Bangladesh Muktagacha Location in Bangladesh Coordinates: 24°45.5′N 90°16′ECoordinates: 24°45.5′N 90°16′E Country Bangladesh Division Dhaka Division District Mymensingh District Area • Total 314.71 km2 (121.51 sq mi) Population (2008) • Total 300,000 (approximately) • Density 1,022/km2 (2,650/sq mi) Time zone BST (UTC+6) Postal code 2210 Website Official Map of Muktagacha Muktagacha (Bengali: মুক্তাগাছা) is an Upazila of Mymensingh District in the Division of Dhaka, Bangladesh. It is known for sweets which are made there. It is also known for the Rajbari (a king's residence) which is currently used as an educational institute (college). Contents 1 The history behind the name 2 Geography 3 Demographics 4 Administration 5 Administrative 6 Cultural activities 7 Religious activities 8 Major zamindaris of Mymensingh 9 See also 10 References 11 External links The history behind the name The previous name of Muktagacha was Binodbari. When the Zamindars (kings) arrived from Natore, an inhabitant of the town, Muktaram Karmakar, presented them with a gold lamp-stand, locally called Gacha. This pleased the Zamindars. They wanted to acknowledge the present and show respect to Muktaram, so they renamed the town to Muktagacha.[1] Geography Muktagacha is located at 24.7583°N 90.2667°E . It has 64044 units of house hold and total area 314.71 km². Demographics As of the 1991 Bangladesh census, [Muktagacha] has a population of 321,759. Males constitute to be 50.77% of the population, and females 49.23%. This Upazila's eighteen and up population is 160,859. Muktagacha has an average literacy rate of 22.9% (7+ years), and the national average of 32.4% literate.[2] Administration Chairman: Advocate Badar Ahmed, from Awami League Vice Chairman: Debashish Ghosh (Bap-pi), from Awami League Woman Vice Chairman: Nazmun Nahar (Dilu), from [Bangladesh National Party] Upazila Nirbahi Officer (UNO): Nasrin Zahan Administrative Muktagacha has 10 Unions/Wards, 270 Mauzas/Mahallas, and 273 villages. Cultural activities Muktagacha has always been a place to nourish the various cultural activities. The Zaminders of Muktagacha were always conscious of cultural activities. Raja Jagat Kishore Acharya Choudhury was a true patroner of culture. He brought famous cultural people like Ustad Alauddin Khan, Hafiz Ali Khan, Dabir Khan and many more famous people to Muktagacha. A lot of people are directly nourishing the field of culture. People here practice Rabindra Sangeet,Nazrul Sangeet,Kirtan, Lalon Geeti etc. In addition, various cultural activities are held around the year. Religious activities Muktagacha has a long tradition of being a peaceful land decorated with religious harmony. Both the Hindus and Muslims are of brotherly nature and live peacefully together.[citation needed] Eid is celebrated with much grandeur. In this day, not only do the Muslims visit each other's home but the Hindus visit Muslims as well. People share many food items made at home. There sits many fairs, locally called Mela. "Durgapuja" is the main religious function of the Hindu community here. During "Durgapuja" the whole town takes a festive look. People of all community enjoy "Durgapuja". Devotees go from one Mandap to another to visit the Pratima of Goddess Durga. Besides these all other religious activities are peacefully observed.[citation needed]. There is a 200 year old twin Shiva temple just outside the Rajbari where Durgapuja is celebrated. Major zamindaris of Mymensingh Mymensingh Susang Gouripur Ramgopalpur Kalipur See also Upazilas of Bangladesh Districts of Bangladesh Divisions of Bangladesh References Jump up ^ http://www.machizo.com/muktagacha/ Jump up ^ "Population Census Wing, BBS.". Archived from the original on 2005-03-27. Retrieved November 10, 2006. External links Mesbah Uddin Tuhin (2012). "Muktagachha Upazila". In Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal. Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second ed.). Asiatic Society of Bangladesh. [show] v t e Bangladesh Upazilas of the Dhaka Division Freedom Fighter: Jubba he know as Mukti Jubba from Kuripara, Chechua bazar. Known people: Haji Md Kurban Ali Rice mill owner from chechua bazar ( Bagmara), Zainal Abedin(Bulu) Rice mill owner chechua bazar. Ziaur Rahman from USA. Md Deluwar Hossain, Banker. Lutfur Rahman Project manager ( M.A in Dhaka University). Shamim Ahmed Banker Chechua Bazar. Haider reza Anam. Dullah Union Chaiman. Kamrul Islam,Veterinary dotor, mymensingh agriculture university.Ashis Kumar Saha, Banker. Categories: Upazilas of Mymensingh District

muktagacha news


মুক্তাগাছায় ১৭ দফা দাবিতে বেসরকারি শিক্ষকদের বিক্ষোভ সমাবেশ ... www.banglarmookh.com/?p=14371‎ ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১২ - ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বেসরকারি শিক্ষকদের ১৭ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বুধবার দুপুরে মুক্তাগাছায় উপজেলা শিক্ষক-কর্মচারী আন্দোলন সমন্বয় ফোরামের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশে পালিত হয়েছে। শহরের আর কে মডেল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গন থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে অধ্যাপক ... মুক্তাগাছায় স্বামী শ্বাশুরীর হাতে গৃহবধূ খুন - BNB News www.dailybnbnews.com/16982‎ ৩ নভেম্বর, ২০১৩ - মুক্তাগাছায় বাবার বাড়ী থেকে টাকা এনে দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় স্বামী ও শ্বাশুরী ও পরিবারের লোকজন মিলে দু'শিশু সন্তানের সামনে নির্মম ভাবে নির্যাতন করে এক গৃহবধূকে হত্যা করেছে। হত্যার পর ফাঁসিতে আত্মহত্যা করেছে বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে ঘরে লাশ ফেলে বাড়ী ছেড়ে পালিয়েছে। পাষন্ড স্বামী ও ... দেশেরপত্র | মুক্তাগাছায় মাদক ব্যবসায় রমরমা ঘোষবাড়ী এলাকা desherpatro.com/2013/05/13/মুক্তাগাছায়-মাদক-ব্যবসা/‎ ১৩ মে, ২০১৩ - মুক্তাগাছায় মাদক ব্যবসায় রমরমা ঘোষবাড়ী এলাকা. সোমবার, মে 13, 2013, 15:43; দেশজুড়ে; মন্তব্য যোগ করুন. মো: রফিক ভুঁইয়া, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ: মুক্তাগাছা উপজেলার ৪নং কুমারগাতা ইউনিয়ন এর অন্তর্গত ঘোষবাড়ীতে চলছে দীর্ঘদিন যাবত হেরোইন এর মাদক ব্যবসা। সরেজমিনে জানা যায়, বর্তমানে পুরো এলাকা জুড়ে লক্ষ থেকে ... মুক্তাগাছায় কালবৈশাখী ঝড়ে ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত : আহত ৪ | SHOHOR O ... shohorgram.com/2013/05/04/মুক্তাগাছায়-কালবৈশাখী-ঝ/‎ ৪ মে, ২০১৩ - মুক্তাগাছায় কালবৈশাখী ঝড়ে ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত : আহত ৪. ময়মনসিংহ : শনিবার রাতে মুক্তাগাছার কয়েকটি গ্রামের ওপর দিয়ে প্রচন্ড বেগে কালবৈশাখী ঝড় বয়ে গেছে। ঝড়ে শতাধিক কাঁচা ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। অসংখ্য গাছপালা উপড়ে পড়েছে। বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙ্গে পড়েছে। উঠতি বোরো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মুক্তাগাছায় পিঁপড়ার ডিমের হাট | কিশোরগঞ্জ ডট কম - আমাদের কিশোরগঞ্জ www.kishorgonj.com/?p=2627‎ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার খাল-বিল এবং জলা-জমি এখন বর্ষার পানিতে টইটম্বুর হয়ে আছে। আর নতুন পানি পেয়ে মাছেরাও চঞ্চল ঘোরাফেরা করছে। সুযোগ বুঝে মৎস্য শিকারিরা বড়শি হাতে ছুটে যাচ্ছে ওই সব মুক্ত জলাশয়ের বাইরেও টিকিটের বিনিময়ে কোনো কোনো পুকুরে। তারা পানিতে ছিপ ফেলবার আগে সাধারণত বড়শিতে গেঁথে দিচ্ছে মাছের অত্যন্ত পছন্দের ... মুক্তাগাছায় চাষ হচ্ছে আলু বোখারা | environmentmove.com environmentmove.com/?p=5701‎ ১৯ জুলাই, ২০১৩ - ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় চাষ হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের অভিজাত মশলা জাতীয় ইরানী ফল আলু বোখারার। স্থানীয় রাজঘাট পাড় এলাকায় ভিন্ন জাতের ফল বাগানের গাছে অসংখ্য আলু বোখারা ফল শোভা পাচ্ছে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে অভিজাত খাবারের মশলা হিসেবে এই আলু বোখারার বেশ কদর রয়েছে। পোলাও, বিরিয়ানি, রোস্ট, বোরহানী, ... মুক্তাগাছায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২,আহত ১০, আটক ৭ - DailyTimes24.com www.dailytimes24.com/index.php?...মুক্তাগাছায়...‎ ২৪ মার্চ, ২০১৩ - ময়মনসিংহ,২৪ মার্চ, (ডেইলি টাইমস ২৪ ডটকম) :: ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় জমি নিয়ে দু'পক্ষের সংঘর্ষে আব্দুর রহিম ও লুৎফর রহমান নামের দুইজন নিহত হয়েছেন। একই ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ১০ জন। রোববার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার দুল্লা ইউনিয়নের কামারিয়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত দুইজন স্থানীয় ইমান আলীর ছেলে। এ ঘটনায় ... মুক্তাগাছায় ৫ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে বিষ্ফোরক আইনে মামলা | district ... www.sheershanews.com/2013/11/03/10357‎ ৩ নভেম্বর, ২০১৩ - শীর্ষ নিউজ ডটকম, ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ বিএনপি ৫ নেতাকে গ্রেফতার করেছে মুক্তাগাছা থানা পুলিশ। রোববার দুপুরে. মুক্তাগাছায় শিবমূর্তি উদ্ধার দাবিতে কর্মসূচি - Alokito Bangladesh www.alokitobangladesh.com/desh/2013/09/25/24833‎ ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ - জেলার মুক্তাগাছায় চুরি যাওয়া শিবমূর্তি উদ্ধার দাবিতে মঙ্গলবার দুপুরে ময়মনসিংহ শহরের দুর্গাবাড়ি মন্দিরে এক সংবাদ সম্মেলনে রাজপথ অবরোধসহ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে মুক্তাগাছা উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ। পূজা উদযাপন পরিষদ মুক্তাগাছা উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ ঘোষ ... মুক্তাগাছায় চাষ হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের অভিজাত মশলা আলু বোখারা www.shomoybd.com/detailsnews.php?nssl...nttl=19072013520‎ ১৯ জুলাই, ২০১৩ - মুক্তাগাছা(ময়মনসিংহ): ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় চাষ হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের অভিজাত মশলা জাতীয় ইরানী ফল আলু বোখারার। স্থানীয় রাজঘাট পাড় এলাকায় ভিন্ন জাতের ফল বাগানের গাছে অসংখ্য আলু বোখারা ফল শোভা পাচ্ছে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে অভিজাত খাবারের মশলা হিসেবে এই আলু বোখারার বেশ কদর রয়েছে। পোলাও ...

www.muktagachanews.com


মুক্তাগাছায় বৃহত্তর ময়মনসিংহের জেলা উপজেলায় সমবায় অফিসের ... www.pbc24.com/index.php/news/news-details?news_id=25097‎ ২৮ নভেম্বর, ২০১৩ - মনোনেশ দাস, ময়মনসিংহ : মুক্তাগাছায় বৃহত্তর ময়মনসিংহের সমবায় বিভাগীয় জেলা সমবায় / উপজেলা সমবায় অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর / হিসাব রক্ষক ও ক্যাশিয়ারদের মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে । মুক্তাগাছাস্থ আঞ্চলিক সমবায় ইন্সটিটিউটে ৪ নভেম্বর শুরু হওয়া প্রশিক্ষণ সমাপ্তি হবে ৩ ডিসেম্ব... মুক্তাগাছায় আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ... newsplus24.net/?p=11038‎ মুক্তাগাছায় আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন. image_40749_0. নিউজপ্লাস টোয়েন্টিফোর ডটনেট. মঙ্গলবার/ময়মনসিংহ প্রতিনিধি : আওয়ামী লীগ নেতা সিদ্দিকুজ্জামান সিদ্দিকের ওপর সন্ত্রাসীদের হামলার প্রতিবাদে উপজেলা আওয়ামী লীগের একাংশ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় স্থানীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এতে দুই ... মুক্তাগাছায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে ২ জন নিহত (ময়মনসিংহ) - Prothom News prothomnews.com/2013/03/24/মুক্তাগাছায়-জমি-নিয়ে-সংঘ/‎ ২৪ মার্চ, ২০১৩ - ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলায় জমি নিয়ে দুই দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। রোববার সকাল ৯টায় উপজেলার কামারিয়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানায়। নিহতরা হলেন- কামারিয়া গ্রামের লুৎফর রহমান (৬০) এবং ঈমান আলীর ছেলে আব্দুর রহিম (২২)। মুক্তাগাছা থানার ওসি ওমর ফারুক প্রথম নিউজ ডটকমকে জানান ... বিজয় নিউজ ২৪ ডটকম » মুক্তাগাছায় অজ্ঞাত ব্যক্তির গলিত লাশ উদ্ধার www.bijoynews24.com › জাতীয়‎ ৪ আগস্ট, ২০১১ - মুক্তাগাছায় অজ্ঞাত ব্যক্তির গলিত লাশ উদ্ধার. মো. নজরুল ইসলাম,বিজয় নিউজ ২৪ ডটকম, ময়মনসিংহ :ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা শহরতলীর ভাবকী মোড় সংলগ্ন এলাকার একটি ডোবা থেকে গতকাল বৃহষ্পতিবার সকাল ১০ টায় পুলিশ অজ্ঞাত এক ব্যক্তির গলিত লাশ উদ্ধার করেছে। লাশটি ময়না তদন্তের জন্য লাশ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ মর্গে প্রেরণ ... মুক্তাগাছায় শিশু খুন - bdnews24.com bangla.bdnews24.com/bangladesh/article687524.bdnews‎ ২০ অক্টোবর, ২০১৩ - ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলায় এ শিশুকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মুক্তাগাছায় ই-পোর্টাল তৈরি হচ্ছে। মুক্তাগাছা বাসীকে তথ্য দেওয়ার ... muktagacha.mymensingh.gov.bd/node/255982‎ মুক্তাগাছায় ই-পোর্টাল তৈরি হচ্ছে। মুক্তাগাছা বাসীকে তথ্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। পোস্ট করা হয়েছে : ২৩ এপ্রিল, ২০১২, সকাল ৯:২৮. মুক্তাগাছায় ই-পোর্টাল তৈরি হচ্ছে। মুক্তাগাছা বাসীকে জরুরী তথ্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। VNEWS | মুক্তাগাছায় শিবলিঙ্গ উদ্ধার না হওয়ার প্রতিবাদে ... www.vnewsbd.com/bangla/?p=46799‎ মুক্তাগাছায় শিবলিঙ্গ উদ্ধার না হওয়ার প্রতিবাদে প্রজ্জ্বলিত মোমবাতি মিছিল. Mymensingh -Mombati-. আবুল কালাম ময়মনসিংহ প্রতিনিধি ঃ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার লক্ষ্মীখোলা শিবমন্দিরের নিত্য পূজিত কষ্টি পাথরের শিবলিঙ্গ চুরি ও উদ্ধার না হওয়ার প্রতিবাদে উপজেলায় বসবাসরত সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু সমাজ প্রজ্জ্বলিত মোমবাতি ... মুক্তাগাছায় বিএনপির ৫ নেতা গ্রেফতার - Newsbna www.newsbna.com/innerpage.php?id=8501‎ ৩ নভেম্বর, ২০১৩ - নিউজ বিএনএ ডটকম, ময়মনসিংহ, ৩ নভেম্বর : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ বিএনপির পাঁচ নেতাকে গ্রেফতার করেছে মুক্তাগাছা থানা পুলিশ। শনিবার রাতে মুক্তাগাছার কালীবাড়ী এলাকা থেকে এদের আটক করা হয়। রোববার দুপুরে বিষ্ফোরক আইনে মামলা দায়েরের পর গ্রেফতারকৃত পাঁচজনকে আদালতে পাঠানো হয়। ::dinkal24.com:: মুক্তাগাছায় চার বিএনপি নেতা গ্রেফতার www.dinkal24.com/index.php?area=content&&action...‎ ২০ অক্টোবর, ২০১৩ - মুক্তাগাছায় চার বিএনপি নেতা গ্রেফতার. দিনকাল২৪.কম. পুলিশের ওপর হামলা, দোকানপাট ভাঙচুর ও সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে চার বিএনপি নেতাকে গ্রেফতার করেছে মুক্তাগাছা থানা পুলিশ। দলীয় ও থানা পুলিশ জানায়, শুক্রবার রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে উপজেলার দুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক, ... মুক্তাগাছায় ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের কৃতি ছাত্রছাত্রী ... www.banglarbarta.com/archives/2856‎ মোশাররফ হোসেন শুভ, ময়মনসিংহ থেকেঃ মুক্তাগাছায় ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিউশনের উদ্যোগে কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে শনিবার স্থানীয় কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উপজেলা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ...